বাংলাদেশকে ৩২০০ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
দুটি ভিন্ন প্রকল্পের বিপরীতে বাংলাদেশকে প্রায় ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। ওয়াশিংটনে অবস্থিত সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় এ ঋণ অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের ওয়েবসাইট সূত্রে জানা গেছে, দুটি প্রকল্পের অনুকূলে এ ঋণ দেয়া হচ্ছে। এর মধ্যে একটি নতুন প্রকল্প অন্যটি চলমান প্রকল্পে অতিরিক্ত অর্থায়ন (অ্যাডিশনাল ফাইন্যান্সিং)। নতুন প্রকল্পটি হচ্ছে মর্ডান ফুড সেন্টার ফ্যাসিলিটিজ প্রজেক্ট। এ প্রকল্পের অনুকূলে দেয়া হচ্ছে প্রায় ১ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা (২১ কোটি মার্কিন ডলার)। চলমান ইমারজেন্সি সাইক্লোন-২০০৭ রেসপঞ্জ প্রজেক্ট। এর আওতায় দেয়া হচ্ছে প্রায় ১ হাজার ৫২০ কোটি টাকা (১৯ কোটি মাকিন ডলার)।
এ বিষয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আরাস্তু খান জানান, এ দুটি প্রকল্পের মধ্যে একটি নতুন করে অনুমোদন ও অন্যটির সংশোধনী প্রস্তাব জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) অনুমোদন হলেই বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করা হবে।
মর্ডান ফুড সেন্টার ফ্যাসিলিটিজ প্রজেক্ট সম্পর্কে জানা গেছে, এর মাধ্যমে পরিবার পর্যায়ে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। বিশেষ করে দুর্যোগ-পরবর্তী সময়ে আক্রান্ত পরিবারগুলো যাতে তাদের খাদ্যের প্রয়োজন মেটাতে পারে। এ লক্ষ্যে খাদ্যশস্যের মজুদ বাড়ানোর ব্যবস্থা করা হবে।
অন্যদিকে ইমারজেন্সি সাইক্লোন-২০০৭ রেসপঞ্জ প্রজেক্ট সম্পর্কে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর সংঘটিত প্রলয়ংকরি ঘূর্ণিঝড় সিডরের ক্ষয়ক্ষতি পুনর্বাসনের জন্য প্রাথমিকভাবে বিশ্বব্যাংক ১০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা প্রদান করে। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের জন্য ৬টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের আওতায় ৭টি সংস্থার ৮টি উপ-প্রকল্পের মাধ্যমে ইমারজেন্সি-২০০৭ সাইক্লোন রিকভারি অ্যান্ড রেস্টরেশন প্রজেক্ট ( ইসিআরআরপি) নামের একটি মূল প্রকল্প (আমব্রেলা প্রজেক্ট) গ্রহণ করে বাংলাদেশ। এর মধ্যে একটি প্রকল্প হচ্ছে ইমারজেন্সি সাইক্লোন-২০০৭ রেসপঞ্জ প্রজেক্ট।
সূত্র জানায়, বিশ্বব্যাংক সহজ শর্তে এসব ঋণ প্রদান করছে। এ ঋণ পরিশোধের সময়সীমা ১০ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট ৪০ বছর। এ ক্ষেত্রে বার্ষিক সার্ভিস চার্জ শতকরা শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যেই প্রকল্প দুটির অনুমোদন প্রক্রিয়া শেষ করা হয়েছে। একনেকে অনুমোদনের সুপারিশও করা হয়েছে। কিন্তু জাতীয় নির্বাচনের কারণে একনেক বন্ধ থাকায় অনুমোদনে দেরি হচ্ছে।
বিশ্বব্যাংকের ওয়েবসাইট সূত্রে জানা গেছে, দুটি প্রকল্পের অনুকূলে এ ঋণ দেয়া হচ্ছে। এর মধ্যে একটি নতুন প্রকল্প অন্যটি চলমান প্রকল্পে অতিরিক্ত অর্থায়ন (অ্যাডিশনাল ফাইন্যান্সিং)। নতুন প্রকল্পটি হচ্ছে মর্ডান ফুড সেন্টার ফ্যাসিলিটিজ প্রজেক্ট। এ প্রকল্পের অনুকূলে দেয়া হচ্ছে প্রায় ১ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা (২১ কোটি মার্কিন ডলার)। চলমান ইমারজেন্সি সাইক্লোন-২০০৭ রেসপঞ্জ প্রজেক্ট। এর আওতায় দেয়া হচ্ছে প্রায় ১ হাজার ৫২০ কোটি টাকা (১৯ কোটি মাকিন ডলার)।
এ বিষয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আরাস্তু খান জানান, এ দুটি প্রকল্পের মধ্যে একটি নতুন করে অনুমোদন ও অন্যটির সংশোধনী প্রস্তাব জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) অনুমোদন হলেই বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করা হবে।
মর্ডান ফুড সেন্টার ফ্যাসিলিটিজ প্রজেক্ট সম্পর্কে জানা গেছে, এর মাধ্যমে পরিবার পর্যায়ে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। বিশেষ করে দুর্যোগ-পরবর্তী সময়ে আক্রান্ত পরিবারগুলো যাতে তাদের খাদ্যের প্রয়োজন মেটাতে পারে। এ লক্ষ্যে খাদ্যশস্যের মজুদ বাড়ানোর ব্যবস্থা করা হবে।
অন্যদিকে ইমারজেন্সি সাইক্লোন-২০০৭ রেসপঞ্জ প্রজেক্ট সম্পর্কে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর সংঘটিত প্রলয়ংকরি ঘূর্ণিঝড় সিডরের ক্ষয়ক্ষতি পুনর্বাসনের জন্য প্রাথমিকভাবে বিশ্বব্যাংক ১০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা প্রদান করে। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের জন্য ৬টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের আওতায় ৭টি সংস্থার ৮টি উপ-প্রকল্পের মাধ্যমে ইমারজেন্সি-২০০৭ সাইক্লোন রিকভারি অ্যান্ড রেস্টরেশন প্রজেক্ট ( ইসিআরআরপি) নামের একটি মূল প্রকল্প (আমব্রেলা প্রজেক্ট) গ্রহণ করে বাংলাদেশ। এর মধ্যে একটি প্রকল্প হচ্ছে ইমারজেন্সি সাইক্লোন-২০০৭ রেসপঞ্জ প্রজেক্ট।
সূত্র জানায়, বিশ্বব্যাংক সহজ শর্তে এসব ঋণ প্রদান করছে। এ ঋণ পরিশোধের সময়সীমা ১০ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট ৪০ বছর। এ ক্ষেত্রে বার্ষিক সার্ভিস চার্জ শতকরা শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যেই প্রকল্প দুটির অনুমোদন প্রক্রিয়া শেষ করা হয়েছে। একনেকে অনুমোদনের সুপারিশও করা হয়েছে। কিন্তু জাতীয় নির্বাচনের কারণে একনেক বন্ধ থাকায় অনুমোদনে দেরি হচ্ছে।