এবার ইউরোপিয় ইউনিয়নের বিবৃতি পরিবর্তন করে দিল বিডিনিউজ২৪!
এবার ইউরোপিয় ইউনিয়নের বিবৃতি পরিবর্তন করার প্রমান পাওয়া গেছে বিডিনিউজ২৪ এর বি্রুদ্ধে! বৃহস্পতিবার ফ্রান্সের স্টার্সবার্গে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, নির্বাচন ও মানবাধিকারসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আয়োজিত বিতর্কে পার্লামেন্ট মেম্বাররা এ আহবান জানান।
বিতর্কে বলা হয়, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশসমূহকে বাংলাদেশে সমঝোতার জন্য কাজ করা প্রয়োজন। এ সমঝোতার মাধ্যমেই দেশটির জনগণ গণতান্ত্রিক পন্থায় তাদের প্রতিনিধি নির্বাচনে সক্ষম হবে। বিতর্কে দ্রুত বাংলাদেশে দমন-নিপীড়ন বন্ধেরও আহবান জানানো হয়।
বাংলাদেশ বিষয়ক বিতর্কে পার্লামেন্টের ৫ সদস্য অংশগ্রহণ করে। সহিংসতায় উদ্বেগ প্রকাশ করে বিতর্কে বলা হয়, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন কেন্দ্রীক সহিংসতা উদ্বেগজনক। এর ফলে সাধারণ মানুষের জীবন যাত্রা স্থবির হয়ে পড়ে।
বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের মুক্তির কথা উল্লেখ করে এতে বলা হয়, বিরোধীদলের যে সমস্ত নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে তাদের মুক্ত করে দেয়া উচিত। গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রক্ষায় দলগুলোর ভিতর সমঝোতা প্রয়োজন। আর যে সমস্ত দল সহিংসতা ও সন্ত্রাসে লিপ্ত তাদের নিষিদ্ধ করা প্রয়োজন।
দেখুন ইউরোপিয় ইউনিয়নের বিবৃতিটি যা তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রেস রিলিস হিসেবে দেয়া হয়েছে,
Bangladesh
MEPs condemn the widespread violence which erupted in the run-up to the January elections and express concern at the paralysis of every-day life in Bangladesh. “The opposition politicians, subject to arbitrary arrest, should be released, parties having a democratic reputation need to develop a culture of mutual respect, and parties which turn to terrorist acts should be banned,” say MEPs.
The EU should use every means available to assist a process seeking “a compromise which would give the Bangladeshi people a chance to express their democratic choice in a representative way”, add MEPs.
বিস্তারিত এখানে,
click here
দেশের অন্যতম প্রধান অনলাইন মিডিয়া বিডিনিউজ২৪ তাদের শিরোনাম করেছে,
বিএনপিকে জামায়াত ছাড়ার পরামর্শ ইইউর
বিরোধী দল দমনের পথ থেকে সরকারকে সরে আসতে বলার পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামী ও হেফাজতে ইসলাম থেকে দূরে থাকতে বিএনপিকে আহ্বান জানিয়েছে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট।
অথচ বিবৃতির কোথাও জামায়াত বা হেফাজতের নাম ব্যবহার করা হয়নি!