৯৮ উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রায় ৭০০

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত প্রথম দফা তফসিল অনুযায়ী ৯৮টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে শেষ দিনে গতকাল প্রায় ৭০০ প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতের প্রার্থী রয়েছেন। বেশিরভাগ উপজেলায় আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একাধিক প্রার্থী আছেন বিএনপিরও। নির্বাচন কমিশন ১০২টি উপজেলার নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হলেও রংপুরের চারটি উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করা হয়।
সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী গাইবান্ধার ২ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে গোবিন্দগঞ্জে ৩ জন এবং সাঘাটায় ৭ জন প্রার্থী রয়েছেন। ভোলার লালমোহনে মোট ১১ জন চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ৮ জন ও বিএনপির ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন। চাঁপাইনবাগঞ্জের নাচোল উপজেলায় পাঁচ জন লড়ছেন। তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের একজন, বিএনপির দু’জন, জামায়াতের একজন এবং দলনিরপেক্ষ একজন প্রার্থীও রয়েছেন। নড়াইলের কালিয়ায় প্রার্থী হয়েছেন ১৯ জন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে আছেন ১০ জন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ৮ জন এবং বিএনপির দু’জন রয়েছেন। গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছেন ৭ জন তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের পাঁচজন এবং বিএনপির দু’জন। একই জেলার কাশিয়ানীতে প্রার্থী হয়েছেন ৫ জন। তাদের সবাই আওয়ামী লীগের। রাজবাড়ী জেলার তিন উপজেলায় প্রার্থী হয়েছেন ১৫ জন। পাবনার তিন উপজেলায় প্রার্থী হয়েছেন ১৯ জন প্রার্থী হয়েছেন। দিনাজপুরের কাহারুল ও খানসামা উপজেলায় প্রার্থী হয়েছেন ১২ জন। মেহেরপুর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের ১ জন ও বিএনপির ১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
উপজেলা নির্বাচনে বরিশালের তিন উপজেলায় ৫৬ প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ২৪, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩২ জন। দাখিলকৃত চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের ১০, বিএনপির ৮ এবং জাতীয় পার্টি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ১ জন করে প্রার্থী রয়েছেন।
বাকেরগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীগের ১ জন, বিএনপির ২জন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ১ জন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন ২ জন।
গৌরনদী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৭ জন এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের একমাত্র প্রার্থী হচ্ছেন বর্তমান চেয়ারম্যান শাহ আলম খান। বিএনপির ৫ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছেন।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১১ জন এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৩ জন মনোনয়পত্র দাখিল করেছেন এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের ৮জন, বিএনপি ১ জন ও ২ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন।
নীলফামারীর তিনটি উপজেলার চেয়ারম্যান পদে ১৩ জন এবং ভাইস চেয়ারম্যানপদে ২৭ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন।
কুলাউড়ায় ৬ জন চেয়ারম্যান পদে, ৯ জন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য মনোনয়ন দিয়েছেন- কুলাউড়া উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আসম কামরুল ইসলাম, বিএনপি নেতা আলহাজ শওকতুল ইসলাম শকু, কাদিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান একেএম শফি আহমদ সলমান, বিএনপি নেতা আবদুল হান্নান, জাসদ নেতা হাজী আলাউদ্দিন ও জাতীয় পার্টি নেতা গিয়াস মিয়া। উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৯ জন মনোনয়ন জমা দানকারীরা হলেন- বদরুজ্জামান সজল, আহবাব হোসেন খান রাসেল, গৌরা দে, অরবিন্দু ঘোষ বিন্দু, রাজানুর রহিম ইফতেখার, জয়নুল ইসলাম জুনেদ, আজমল আলী শামীম, এমএ মজিদ ও ফজলুল হক খান শাহেদ।
খুলনার দুটি উপজেলায় মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৩০ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কয়রা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৮ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী রয়েছেন। দীঘলিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৪, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। দু’টি উপজেলাতেই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একাধিক প্রার্থী রয়েছে। আছে জামায়াত, জাতীয় পার্টি ও সিপিবির প্রার্থী। এর মধ্যে কয়রা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের ৫ জন, বিএনপির ২ এবং জামায়াতের ১ জন এবং দীঘলিয়ায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দুই জন করে প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সিলেট জেলার বিশ্বনাথ, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, গোলাপগঞ্জ ও জকিগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে ৩৯ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫০ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন। এর মধ্যে রয়েছেন আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত, জাপা প্রার্থী।
সিরাজগঞ্জের ৪টি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২৭, ভাইস  চেয়ারম্যান পদে ২৭ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৭ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগ সমর্থক ৯, বিএনপি সমর্থক ১১, জামায়াতের ২, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের ১জন, জাসদ ১, জাপা (এরশাদ) ১, এবং বাকি ২ জন স্বতন্ত্র।
ঝিনাইদহ জেলার চারটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে পুরুষ ২৩ জন ও মহিলা ১৪ জন। প্রার্থীরা আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ ওর্য়াকাস পার্টি ও জামায়াতের নেতা-কর্মী। ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের কনক কান্তি দাস, এডভোকেট আবদুর রশিদ, জেএম রশীদুল আলম রশিদ, গোলাম সরোয়ার সউদ, বিএনপির আবদুল আলীম, মুন্সী কামাল আজাদ পান্নু ও জাতীয় পার্টির এম. হারুন-অর রশীদ। শৈলকুপা উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের মোশারফ হোসেন সোনা শিকদার, নায়েব আলী জোয়ার্দ্দার, বিএনপির রাকিবুল হাসান দিপু, ওসমান আলী, খলিলুর রহমান ও সাজ্জাদুর রহমান। কালীগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর সিদ্দিকী  ঠান্ডু, বিএনপির হামিদুল ইসলাম, ডা. নুরুল ইসলাম, জামায়াতের ওলিউর রহমান, জাতীয় পার্টির এসএম আমিরুল ইসলাম ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বাবুল হোসেন। কোট চাঁদপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের শরিফুন্নেছা মিকি, হুমায়ন কবীর লতা, কায়দার রহমান, রবিউল ইসলাম, বিএনপির সিরাজুল ইসলাম ও জামায়াতের তাজুল ইসলাম।
অভয়নগর (যশোর) উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১২ জন এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। চেয়ারম্যান পদে পান্না বেগম মনোনয়নপত্র নিলেও অভয়নগর উপজেলায় জমা দেননি।  চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত  ৪ জন এবং বিএনপি সমর্থিত ৫ জন নাগরিক সমাজের ১ জন, হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়নের ১ জন ও স্বতন্ত্র ১ জন মোট ১২ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
নবাবগঞ্জ (ঢাকা) উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৯ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তারা হলেন, আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য আবদুল বাতেন মিয়া, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাসির উদ্দিন আহম্মেদ ঝিলু, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হান্নান উদ্দিন, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান খন্দকার আবু আশফাক, উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবেদ হোসেন, জাতীয় পার্টির সাবেক নেতা মাসুদ খান মজলিশ, নাসির উদ্দিন আহম্মেদ পান্নু, বারেকুর রহমান বারী, মো. মিনাল হোসেন মনোনয়নপত্র জমা দেন।  অন্যদিকে, দোহার উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৯ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১৬ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন।
মাগুরা সদর ও শ্রীপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৮ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১৪, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১২ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জনসহ মোট ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। অন্যদিকে শ্রীপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৮, ভাইসচেয়ারম্যান পদে ৭ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জনসহ মোট ১৯ জন প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন জমা দানকারীরা হচ্ছেন বর্তমান চেয়ারম্যান আবু নাসির বাবলু, হাজী গোলাম মওলা, পঙ্কজ কুন্ডু, রোস্তম আলী ও মীর আবদুস কুদ্দুস। বিএনপি থেকে নাজিম উদ্দিন, আলী আহমেদ, সাজ্জাদ হোসেন, মাছুদ হাসান খান কিজিল, আলমগীর হোসেন, গোবিন্দ সাহা ও মাহাবুব আলম। এছাড়া জামায়াতের লিয়াকত আলী ও ইসলামী আন্দোলনের আবু তালেব মোল্লা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন জমা দিয়েছে। শ্রীপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের নুরুন্নাহার খান লীনা, হুমায়ুনুর রশীদ মুহিত, খন্দকার আবু আনসার নাজাত আশা, মুস্তাসিন বিল্লা সংগ্রাম ও এমডি খায়রুল আলম। বিএনপির বদরুল আলম হিরো, আশরাফুল আলম জোয়ারদ্দার ও সৈয়দ ইমাম জাহিদ সাজ্জাদ।
কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ, নিকলী ও বাজিতপুরে চেয়ারম্যান পদে ৭ জন করে মোট ২১ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। করিমগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে নাসিরুল ইসলাম খান আওলাদ (আওয়ামী লীগ), মো. রুস্তম আলী (আওয়ামী লীগ), এডভোকেট আবুল বাশার (আওয়ামী লীগ), মো. রফিকুর রহমান (বিএনপি), সাইফুল ইসলাম সুমন (বিএনপি), এডভোকেট শওকত কবীর খোকন (বিএনপি) এবং ফকির মো. মাজহারুল ইসলাম (নির্দলীয়)। নিকলী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে কারার সাইফুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ), এডভোকেট আসাদুল হক লিটন (আওয়ামী লীগ), রইস উদ্দিন (আওয়ামী লীগ), এডভোকেট বদরুল মোমেন মিঠু (বিএনপি), শফিকুল আলম রাজন (বিএনপি), ডা. কফিল উদ্দিন আহম্মদ (বিএনপি) এবং মো. আবু সাঈদ (বিএনপি)। বাজিতপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে মো. সারোয়ার আলম (আওয়ামী লীগ), এডভোকেট শাহ আলম (বিএনপি), কাইয়ুম খান হেলাল (বিএনপি), মনিরুজ্জামান মনির (বিএনপি), নিয়াজ মামনুন পুটন (বিএনপি), আবুল ফজল হোসেন (বিএনপি) এবং কাজল ভূঁইয়া (বিএনপি)।
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৮ জন চেয়ারম্যান পদে মনোয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ৩ জন, বিএনপি’র ৪ জন ও জামায়াতের একজন। তারা হলেন, সদর উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোশারররফ হুসাইন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী, সাংগঠানিক সম্পাদক এএফএম আমিনুল হক, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সেলিনুর রহমান, সদর উপজেলা বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এসএম ওমর ফারুক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন সরকার, জেলা যুব দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মহিউদ্দীন চৌধুরী, সদর উপজেলা যুবদলের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম। ভেড়ামারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৭ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। কুষ্টিয়া জেলা বিএনপি’র সাংগাঠনিক সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম, ভেড়ামারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দীক, কুষ্টিয়া জেলা জাসদের (ইনু) সাধারণ সম্পাদক আবদুল আলীম, জাতীয় পার্টি সমর্থক রুবেল আহমেদ,  ভেড়ামারা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোলাইমান হোসেন চিশতি, ভেড়ামারা উপজেলা জাসাসের সভাপতি শাহজাহান আলী, জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগাঠনিক সম্পাদক নূরুদ্দীন নুরু।
জামালপুর সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে বিএনপি’র ২ জন এবং আওয়ামী লীগের ৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এদের মধ্যে জামালপুর জেলা বিএনপি’র সাবেক আহ্বায়ক আমজাদ হোসেন ভোলা মল্লিক, সদর বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমীন মিলন। আওয়ামী লীগের বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিজন কুমার চন্দ, আওয়ামী লীগের নেতা আবদুল হামিদ, আফজাল হোসেন বিদ্যুৎ, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আসাদুজ্জামান বাবু, হাফিজুর রহমান স্বপন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল জলিল।
নওগাঁর রাণীনগর ও মহাদেবপুর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে  ১৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৩ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত, জাতীয় পার্টি ও স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন।
মিরসরাইয়ে (চট্টগ্রাম) আওয়ামী লীগ ও বিএনপি থেকে মোট ১৩ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। শনিবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ১১ জন ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ২ জন প্রার্থী এ মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
শরীয়তপুর জেলার জাজিরা, ভেদরগঞ্জ, ডামুড্যা ও গোসাইরহাট উপজেলায় ২০ জন চেয়ারম্যান, ৩০ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ১৫ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১০ জন আওয়ামী লীগ, ৮ জন বিএনপি ও স্বতন্ত্র ২ জন। ভাইস চেয়ারম্যানদের মধ্যে ১৮ জন আওয়ামী লীগ, ৭ জন বিএনপি, ৪ জন স্বতন্ত্র ও ১ জন সাবেক শিবির নেতা রয়েছেন।
পঞ্চগড় জেলার ৪ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২২ জন সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৭ জন ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২২ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের ৯ জন, বিএনপি’র ১০ জন এবং জামায়াতের ৩ জন। চেয়ারম্যান পদে পঞ্চগড় সদরে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন বর্তমান চেয়ারম্যান ও জেলা জামায়াতের আমীর আলহাজ্ব মাওলানা আবদুল খালেক, উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি আবু দাউদ প্রধান, আনোয়ার সাদাত সম্রাট আওয়ামী লীগ, আরিফুল ইসলাম পল্লব আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা জাকির হোসেন আওয়ামী লীগ।
মানিকগঞ্জে চারটি উপজেলায় প্রার্থী হয়েছেন ৫৮ জন। এর মধ্য আওয়ামী লীগের ২৭ জন, বিএনপি’র ২০ জন জাতীয় পার্টির ২ জন,  জামায়াতে ইসলামী ১ জন, গণফোরম ১ জন, জাসদ ১ জন ও স্বতন্ত্র ৬ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ২৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) ২২ জন ও ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা ) ১০ জন।
ছাতক উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য চেয়ারম্যান পদে ৯, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে  চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের আবরু মিয়া তালুকদার, অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল, গিয়াস মিয়া, আওলাদ আলী রেজা, ফজলুর রহমান, বিএনপি’র নিজাম উদ্দিন, ডা. আফসার উদ্দিন, এমআর চৌধুরী রাজা, জামায়াতের রেজাউল করিম মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৯, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৩ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জনসহ মোট ২৭ প্রার্থী শনিবার তাদের মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দাখিল করেছেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান জামায়াত সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী ডা. আবদুল কুদ্দুছ, উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক আলহাজ্ব ইদ্রিস আলী বীরপ্রতীক, আওয়ামী লীগ নেতা মান্নারগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী খান, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ফরিদ আহমদ ইমন, উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি সুরমা ইউপি চেয়ারম্যান শাহজাহান মাস্টার, উপজেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ, জেলা বিএনপি নেতা ফারুক আহমদ, খেলাফত মজলিসের মাওলানা জিয়া উদ্দিন আহমদ, তরিকত ফেডারেশন নেতা এডভোকেট এটিএম শাহ জুলহাস মিয়া। দক্ষিণ সুনামগঞ্জে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদ সহ অন্যান্য পদে ১৯ প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দিলেন। চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন জেলা বিএনপি’র যুগ্ম সম্পাদক বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ,  জেলা যুবদলের আহ্বায়ক আনছার উদ্দিন, বিএনপি নেতা রেজাউল কবির জায়গীরদার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী আবুল কালাম, সাবেক ছাত্রনেতা বোরহান উদ্দিন দোলন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আবুল কাসেম, মোবারক হোসেন, মুরাদ আহমদ চৌধুরী, বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান সিতাংশ শেখর সিতু, দিলীপ কুমার দাস, মোবারক হোসেন, মজিবুর রহমান, তৈয়বুর রহমান চৌধুরী, নুরুল আলম, অজিত দাস।
কুড়িগ্রামের ৩টি উপজেলায় জামায়াত-বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সমর্থিত ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ২৩ জন প্রার্থী উপজেলা নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। ভূরুঙ্গামারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুন্নবী চৌধুরী, আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুুল হাই মাস্টার, বিএনপি’র অধ্যাপক কাজী গোলাম মোস্তফা, জয়মনিরহাট ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াদুদ, জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক আজিজুর রহমান স্বপন, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে সদর ইউপি চেয়ারম্যান মাহমুদুর রহমান রোজেন। উলিপুর উপজেলায় বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের এম. কফিল, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ, সাজেদুর রহমান তালুকদার. আবদুল মজিদ হাড়ি, বিএনপি’র প্রার্থী উলিপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র হায়দার আলী, লিয়াকত আলী, জাতীয় পার্টির তবকপুর ইউপি চেয়ারম্যান মাহমুদুর রহমান বকুল, আনিছুর রহমান রতন, রাকিবুর সরদার জামায়াতের উপজেলা আমীর আবদুল কুদ্দুছ স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদ কলি। ফুলবাড়ী উপজেলায় আওয়ামী লীগের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আহাম্মদ আলী পোদ্দার, শিমুলবাড়ীর সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এজাহার আলী, কাশিপুর ইউপি’র সাবেক চেয়ারম্যান এন্তাজ আলী, হারুন অর রশিদ, জাতীয় পার্টি থেকে ফুলবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান ময়নুল হক, উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক নজীর হোসেন, জাসদের ইসমাইল হোসেন বাদল।
নরসিংদীর পলাশ ও  বেলাব উপজেলা থেকে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকগণ উৎসবমুখর পরিবেশে মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে পলাশ উপজেলায় ৬ জন চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পুরুষ ২ জন, মহিলা ২ জন পদ প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। ৬ জন চেয়ারম্যান প্রাথীর মধ্যে আওয়ামী লীগের ৩ জন ও বিএনপি’র ২ জন জামায়েত ইসলামী ১ জন চেয়ারম্যান পদে জমা দিয়েছেন ।
সিংড়া উপজেলা চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের  জেলা কমিটির সদস্য এডভোকেট সুশান্ত ঘোষ, উপজেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহেদুল ইসলাম ভোলা, পৌর সভাপতি ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম,  জেলা আওয়ামী লীগ নেতা এড. আসাদুল ইসলাম। বিএনপি’র মনোনয়ন কিনেছেন উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি এড. আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক কলম ইউপি চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খলিল ফটিক। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জেলা সহকারী সেক্রেটারি অধ্যাপক বেলালুজ্জামান, বিকল্প ধারার শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান খোকন,  ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজানের স্ত্রী ও দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য দিল আফরোজ খানম ।
বগুড়ার ৬ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫২ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ২১ জন, বিএনপি’র ২০ জন, জামায়াতের ৫ জন, জাসদের একজন, জাতীয় পার্টির একজন, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের একজন এবং স্বতন্ত্র হিসেবে ৩ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
কাপাসিয়া (গাজীপুর) আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতের ১৬ জন প্রার্থী গতকাল শেষ দিনে তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সভাপতি মোতাহার হোসেন মোল্লা, সাবেক কৃষক লীগ নেতা আবদুর রশিদ সরকার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক রুহুল আমিন, জেলা বিএনপির সহসভাপতি খন্দকার আজিজুর রহমান পেরা, বিএনপির জাতীয় কর আইনজীবী দলের মহাসচিব এডভোকেট বজলুল হক।
রংপুরের তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২২ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ৭, বিএনপির ৫, জাতীয় পার্টির ৪, জামায়াতের ১ এবং স্বতন্ত্র ৫ জন প্রার্থী রয়েছেন।
রাজশাহীর মোহনপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৩ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী রয়েছেন। চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট আবদুস সালাম, বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা শামিমুল ইসলাম মুন, উপজেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক আব্দুস সামাদ, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ গিয়াস উদ্দিন, উপজেলা জামায়াতের আমীর এফএম ইসমাইল আলম মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
খাগড়াছড়ি ৬ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়াম্যান পদে ৩৫, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩০, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২৫ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
মাধবপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে আওয়ামী লীগের ২ ও বিএনপির এক প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। বাহুবল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির একাধিক প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। ১৭ জন প্রার্থীর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৭ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ দিন শনিবার বিকাল ৫টা পর্যন্ত ১১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
আশাশুনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীরা তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিনে গতকাল চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোট ২০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
প্রার্থীরা হলেন- উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোস্তাকিম, আশাশুনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও আশাশুনি সদর ইউপি চেয়ারম্যান এডভোকেট শহিদুল ইসলাম পিন্টু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সরদার হাফিজুর রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা শোভনালী ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এডভোকেট স,ম, সালাউদ্দিন, আশাশুনি উপজেলা বিএনপির সভাপতি কুল্যা ইউপি চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম, জেলা বিএনপির সহসভাপতি এসএম আকবর হোসেন, জেলা জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক শেখ তারিকুল হাসান, জামায়াত নেতা নুরুল আফসার ও মো. মুর্তজা আলী।

আরও পড়ুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও দেখুন...
Close
Back to top button