দেশের ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী

মিয়ানমারে বিমসটেকে সম্মেলন শেষে দেশ ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার রাত ৯টা ১০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। মন্ত্রিসভার সদস্যরা তাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান।
বিমানবন্দরে শেখ হাসিনাকে বিদায় জানান মিয়ানমারের শিল্পমন্ত্রী মিং মিন্ট।ওই সময় প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অফ অনার দেয়া হয়।
এর আগে মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ৮টা ১০ মিনিটে নেপিতো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে  দেশের উদ্দেশে রওনা হন তিনি।
সোমবার মিয়ানমার পৌঁছলে বিমানবন্দরে লালগালিচা সংবর্ধনা দেয়া হয় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে।
মঙ্গলবার শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেয়া ছাড়াও ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপাকসে এবং নেপালের প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালার সঙ্গে বৈঠক করেন হাসিনা।
মঙ্গলবার নেপিতো পৌঁছেই মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের সঙ্গে বৈঠক করেন হাসিনা।ওই দিন নোবেলজয়ী অং সান সু চি ও মিয়ানমারের পার্লামেন্টের স্পিকারের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি।
এবারের বিসমটেক শীর্ষ সম্মেলনের প্রতিপাদ্য ছিল- ‘সংহতি ও সমৃদ্ধির জন্য অংশীদারিত্ব’।
সম্মেলনে ঢাকায় বিমসটেকের স্থায়ী সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এবং ভারতে আবহাওয়া ও জলবায়ু বিষয়ক বিমসটেক সেন্টার প্রতিষ্ঠার বিষয়ে দুটি মেমোরেন্ডাম অব অ্যাসোসিয়েশন এবং ভুটানে বিমসটেক কালচারাল ইন্ডাস্ট্রিজ কমিশন ও বিমসটেক কালচারাল ইন্ডাস্ট্রিজ অবজারভেটরি প্রতিষ্ঠায় একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়।