সিলেট সফরে চীনের প্রতিনিধিদল
নগরভিত্তিক দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রম পরিদর্শনের জন্য চীনের একটি প্রতিনিধিদল বুধবার সিলেট সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন এলাকা ও কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন। প্রতিনিধিদলে গুয়াংজুর ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল জাও ফাংয়ের নেতৃত্বে আরো ছিলেন গুয়াংজু বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি অধ্যাপক হুয়াং জু, মিউনিসিপ্যাল সরকারের ফরেন এফেয়ার্স বিভাগের কর্মকর্তা জু জুন এবং গুয়াংজু ডেইলি পত্রিকার সাংবাদিক ট্যান কুইমিং। সফর উপলক্ষ্যে বেলা ১১ টায় নগর ভবনে আয়োজিত এক সভায় প্রতিনিধি দল সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর সাথে মতবিনিময় করেন।
মতবিনিময়কালে সিলেট সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী সিলেট নগরীকে একটি দুর্যোগ সহনশীল ও প্রস্তুতি সম্পন্ন হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুয়াংজু সম্মাননাকে একটি অনুপ্রেরণা উল্ল্যেখ করে বলেন, কারিগরি সহায়তা পেলে সিলেটকে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে একটি আদর্শ নগরী হিসেবে গড়ে তোলার কাজটি আরও ত্বরান্বিত হবে। এসময় প্রতিনিধিদল আগামী নভেম্বর মাসে চীনে অনুষ্ঠিতব্য দ্বিতীয় গুয়াংজু পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে সিলেট সিট মেয়রকে অতিথি হিসেবে অংশগ্রহনের জন্য আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রনপত্র তুলে দেন।
প্রতিনিধি দলের সদস্যরা জানান, ২০১২ সালে চীনের গুয়াংজু শহরে আয়োজিত প্রথম গুয়াংজু আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ডের সংক্ষিপ্ত তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র শহর হিসেবে শীর্ষ ১৫টি নগরের মধ্যে অন্যতম সিলেট শহরের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রম পরিদর্শন ও অভিজ্ঞতা অর্জন তাদের এ সফরের মূল উদ্দেশ্য। প্রতিনিধিদল যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশ ও সিলেট সিটি কর্পোরেশন ২০০৬ সাল থেকে সিলেট শহরে নগরভিত্তিক দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে যে সব কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে তার ভূয়সী প্রশংসা করেন; বিশেষত স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি, নগর ঝুঁকি নিরূপণ ও দুর্যোগ প্রস্তুতি বিষয়ে প্রশিক্ষণ, ওয়ার্ড দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সঙ্গে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সমন্বয় সাধন ও তাদের অংশগ্রহণে সমন্বিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম অন্যান্য নগরের জন্য অনুকরণীয় বলে প্রতিনিধিরা উল্লেখ করেন।
ইউরোপিয়ান কমিশনের অর্থায়নে ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশ ও সিলেট সিটি কর্পোরেশন এ কার্যক্রমগুলো বাস্তবায়ন করে আসছে। এছাড়াও প্রতিনিধি দল কাজী জালাল উদ্দিন বহুমুখী গার্লস হাই স্কুলের শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে তাদের বিদ্যালয় নিরাপত্তা পরিকল্পনা, সিলেট আর্ট এন্ড অটিস্টিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের আঁকা ভুমিকম্প বিষয়ক চিত্র প্রদর্শণী ও সিটি কর্পোরেশনের ২নং ওয়ার্ডের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি’র সঙ্গে তাদের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে আলোচনা করেন।
মতবিনিময়কালে সিলেট সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী সিলেট নগরীকে একটি দুর্যোগ সহনশীল ও প্রস্তুতি সম্পন্ন হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুয়াংজু সম্মাননাকে একটি অনুপ্রেরণা উল্ল্যেখ করে বলেন, কারিগরি সহায়তা পেলে সিলেটকে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে একটি আদর্শ নগরী হিসেবে গড়ে তোলার কাজটি আরও ত্বরান্বিত হবে। এসময় প্রতিনিধিদল আগামী নভেম্বর মাসে চীনে অনুষ্ঠিতব্য দ্বিতীয় গুয়াংজু পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে সিলেট সিট মেয়রকে অতিথি হিসেবে অংশগ্রহনের জন্য আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রনপত্র তুলে দেন।
প্রতিনিধি দলের সদস্যরা জানান, ২০১২ সালে চীনের গুয়াংজু শহরে আয়োজিত প্রথম গুয়াংজু আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ডের সংক্ষিপ্ত তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র শহর হিসেবে শীর্ষ ১৫টি নগরের মধ্যে অন্যতম সিলেট শহরের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রম পরিদর্শন ও অভিজ্ঞতা অর্জন তাদের এ সফরের মূল উদ্দেশ্য। প্রতিনিধিদল যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশ ও সিলেট সিটি কর্পোরেশন ২০০৬ সাল থেকে সিলেট শহরে নগরভিত্তিক দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে যে সব কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে তার ভূয়সী প্রশংসা করেন; বিশেষত স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি, নগর ঝুঁকি নিরূপণ ও দুর্যোগ প্রস্তুতি বিষয়ে প্রশিক্ষণ, ওয়ার্ড দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সঙ্গে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সমন্বয় সাধন ও তাদের অংশগ্রহণে সমন্বিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম অন্যান্য নগরের জন্য অনুকরণীয় বলে প্রতিনিধিরা উল্লেখ করেন।
ইউরোপিয়ান কমিশনের অর্থায়নে ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশ ও সিলেট সিটি কর্পোরেশন এ কার্যক্রমগুলো বাস্তবায়ন করে আসছে। এছাড়াও প্রতিনিধি দল কাজী জালাল উদ্দিন বহুমুখী গার্লস হাই স্কুলের শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে তাদের বিদ্যালয় নিরাপত্তা পরিকল্পনা, সিলেট আর্ট এন্ড অটিস্টিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের আঁকা ভুমিকম্প বিষয়ক চিত্র প্রদর্শণী ও সিটি কর্পোরেশনের ২নং ওয়ার্ডের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি’র সঙ্গে তাদের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে আলোচনা করেন।