বিচারক, কর্মকর্তা ও কূটনীতিকদের সম্মানে প্রধানমন্ত্রীর ইফতার
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে বিচারক, সরকারি ও সামরিক কর্মকর্তা এবং কূটনীতিকদের সম্মানে ইফতারের আয়োজন করেন। প্রধানমন্ত্রী ইফতারের টেবিলে টেবিলে গিয়ে আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং তাদের খোঁজখবর নেন। এসময় প্রধানমন্ত্রীর পুত্র বিশিষ্ট কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয় তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
ইফতারের আগে জাতির অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মওলানা এম সালাউদ্দিন আহমেদ মোনাজাত পরিচালনা করেন।
মোনাজাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ও ১৫ আগস্টে অন্যান্য শহীদ এবং স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নিহত বীর শহীদদের আত্মার শান্তিও কামনা করা হয়।
ইফতারে প্রধান বিচারপতি এম মোজাম্মেল হোসেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি, এলজিআরডি ও সমবায়মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, ড. গওহর রিজভী ও মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, এ্যাম্বাসেডর এ্যাট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূইয়া, নৌবাহিনী প্রধান ভাইস এডমিরাল এম ফরিদ হাবিব, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল এনামুল বারী, এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, মন্ত্রিপরিষদ সচিব এম মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, প্রধানমন্ত্রীর মূখ্য সচিব শেখ মো. ওয়াহিদ-উজ-জামান, আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার, প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ, কূটনীতিক কোরের ডীন শাহের মোহাম্মেদ, সপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টের বিচারপতি এবং সংশ্লিষ্ট সচিবগণ যোগ দেন। এছাড়া বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার, চার্জ দ্যা এ্যাফেয়ার্স এবং মিশন প্রধানগণও ইফতারে শরীক হন ।