বিভাগভিত্তিক উপজেলা নির্বাচনের ফলাফল

গোলাম রব্বানী, শফিকুল ইসলাম, শামছুল ইসলাম: উপজেলা নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে ৮৮টি উপজেলার ফলাফল বেসরকারিভাবে ঘোষণা করা হয়েছে। বাকি তিনটি উপজেলার কয়েকটি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ স্থগিত থাকায় ফলাফল প্রকাশ করেনি কমিশন। প্রাপ্ত ফলাফলে চেয়ারম্যান পদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীরা ৫২টি, বিএনপি ২২টি, জামায়াত পাঁচটি, জাতীয় পার্টি একটি, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা তিনটি উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ ৩৬টি, বিএনপি ১৫টি, জামায়াত ২২টি, জাপা দু’টি, সিপিবি একটি, খেলাফত মজলিস একটি, স্বতন্ত্র একটি উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ ৩৮টি, বিএনপি ৩২টি, জামায়াত পাঁচটি, জাপা দু’টি, ওয়ার্কার্স পার্টি দু’টি, স্বতন্ত্র দু’টি উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা বিভাগ
ঢাকার ধামরাই উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী আলহাজ তমিজ উদ্দিন ৯৮ হাজার ৩৪৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী প্রার্থী আলহাজ গোলাম কবির মোল্লা পেয়েছেন ৭৪ হাজার ২৭৪ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী প্রার্থী মোহাদ্দেস হোসেন ৪৭ হাজার ৫৮৪ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট সোহানা জেসমিন ৬১ হাজার ৬৪১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তবে ১৪০টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে একটি ভোট কেন্দ্রের ফলাফল স্থগিত রয়েছে।
টাঙ্গাইলের কালিহাতি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মোজহারুল ইসলাম তালুকদার ৮৬০৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী শুকুর মাহমুদ পেয়েছেন ৬৬৫৭৬ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী দলের প্রার্থী আবদুল মজিদ তোতা ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের মনোয়ার বেগম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
মধুপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ছরোয়ার আলম খান আবু ৬৯৯৪৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি দলীয় প্রার্থী জাকির হোসেন সরকার পেয়েছেন ৪৭৮৬১ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী দলের প্রার্থী হেলাল উদ্দিন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজমা বেগম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
নাগরপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী আবদুস ছামাদ দুলাল ৪৪২৮৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী দলীয় প্রার্থী অ্যাডভোকেট মুলতান উদ্দিন পেয়েছেন ৩৩৩৩৮ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি দলের প্রার্থী মো: রফিজ উদ্দিন ১৫১১৮ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের প্রার্থী জিয়াছমিন আক্তার জোৎস্না ৪৮৫৭২ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ভুয়াপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী দলের প্রার্থী আবদুর হালিম ৪৬৯৯২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি দলীয় প্রার্থী গোলাম মোস্তফা পেয়েছেন ২৯৫২৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী দলের বিদ্রোহী প্রার্থী সাহিনুল ইসলাম তরফদার ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি দলের প্রার্থী হোসনে আরা বেবী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী দলের প্রার্থী রেজাউল করিম রাসেল ৫৫১৮৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী পেয়েছেন ৫৩৩৭৩ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াতে প্রার্থী মো: হারুন-অর-রশিদ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপিট প্রার্থী নার্গিস আক্তার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ফারুক আহমেদ খান ৫৭৪১২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী আজিজুল আহসান পেয়েছেন ৪৪৬১৬ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী প্রার্থী আনোয়ারুল হক মিয়া ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী মনোয়ারা খাতুন ময়না বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপি দলের প্রার্থী এ কে এম মোখলেছুর রহমান রিপন ৩৩২১৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী দলীয় প্রার্থী মোকছেদুর রহমান লেবু পেয়েছেন ৩০৮৮২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি দলের প্রার্থী মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান লিটন ৪৮৮০১ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী দলের প্রার্থী আছমত আরা আছমা ৪৭২৬৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় ৪৫টি কেন্দ্রের মধ্যে ঘোষিত ৩৬টি কেন্দ্রের ফলাফল অনুযায়ী ২২২৮২ পেয়ে এগিয়ে আছেন আওয়ামী লীগ চেয়ারম্যান প্রার্থী রেফায়েতউল্লাহ খান তোতা। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আমিরুল ইসলাম ১১৪৫২ পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন। স্থগিত হওয়া ৯টি কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৫২৮০। স্থগিত কেন্দ্রের পূনরায় ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হলে চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা কার হবে বলে জানিয়েছেন জেলা রিটার্নিং অফিসার সারোয়ার মোর্শেদ চৌধুরী।
কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী চৌধুরী কামরুল হাসান ৩৩,৬০৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী এস এম কামাল হোসেন পেয়েছেন ২৮২৯৫ ভোট। এ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী হাবিবুল হান্নান ২৫৭৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত মাছুমা আক্তার ২৩,২৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
মিঠামইন উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী এডভোকেট আবদুস শাহিদ ভূঁইয়া ২৬৩২৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী এ এইচ এম জাহিদুল আলম পেয়েছেন ১৮৭১৯ ভোট। এ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মো. মতিউর রহমান ১১৯৩৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। এছাড়া মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মিনা খাতুন ময়না ২২৭৯০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
কটিয়াদী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আবদুল ওয়াহাব আইন উদ্দিন ৫৮০২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী শহীদুজ্জামান কাকন পেয়েছেন ৫১৪২৯ ভোট। এ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী মো: শফিকুল ইসলাম মোড়ল ৫৪২৪৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। এ ছাড়া মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির বিদ্রোহী সাথী বেগম ৬৫৯৮৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
তাড়াইল উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে জাতীয় পার্টির প্রার্থী কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া কাঞ্চন ১৭৫৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী সাইদুজ্জামান মোস্তফা পেয়েছেন ১৪৭১২ ভোট। এ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে জাতীয় পার্টির মো: ছাইদুর রহমান ২৩১৬৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। এ ছাড়া মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের রুকিয়া বেগম ২৬৫৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ভৈরব উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিএনপির সাবেক উপজেলা সভাপতি ও বহিষ্কৃত নেতা স্বতন্ত্রপ্রার্থী মো: গিয়াস উদ্দিন ৪৬০৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মো: আরিফুল ইসলাম পেয়েছেন ৩৯৬৩০ ভোট। এ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আল মামুন ৩৫৮৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। এ ছাড়া মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আছমা আহমেদ ৩৭৫০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নেত্রকোণা মদন উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী এম এ হারেজ ২৬৬৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি দলীয় বিদ্রোহী প্রার্থী রফিকুল ইসলাম আকন্দ পেয়েছেন ২০৬২৮ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াতের মাওলানা রুহুল আমীন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি দলের প্রার্থী নাসরীন আক্তার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম বিভাগ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মুসলিম উদ্দিন ২৪,০২২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী প্রার্থী আবুল কাসেম পেয়েছেন ২১,১৮৯ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী প্রার্থী মুরাদ হোসেন ১৫,০ ৬১ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী প্রার্থী পিয়ানো আক্তার ২৭,০২৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
নাসিরনগর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী সমর্থিত প্রার্থী এ টি এম মুনীরুজ্জামান সরকার ৫৯,২২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী এম এ হান্নান পেয়েছেন ৩৮,৫১৬ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী প্রার্থী অঞ্জন কুমার দে ৫৬,৭৫৩ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী প্রার্থী সৈয়দা হামিদা লতিফ পান্না ৫২,৮৪৩ ভোট বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের জেড এম কামরুল আলম ১,০০,৭৬৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াত দলীয় প্রার্থী এ কে এম নাজিম উসমানী পেয়েছেন ৮,০২৯ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী আজিজুল হক হিরণ ৯৬,৬৭৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের প্রার্থী জোবেদা নাহার ৯৯,৫৯৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ফুলগাজী উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী দলীয় প্রার্থী একরামুল হক ৩৩,২৫৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি দলীয় প্রার্থী মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী পেয়েছেন ৯,৪৯২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ দলের প্রার্থী অনিল বণিক ২১,৮৫৫ ভোট পেয়ে ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের প্রার্থী মনজুরা আজিজ ২৮,০০৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুস সালাম ২৩,৩৩৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী ৯,৬৩৩ ভোট পেয়েছেন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী তাজুল ইসলাম ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির প্রার্থী দিলারা শিরিন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বরুড়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী আবদুল খালেক ৫২,৫০৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান পেয়েছেন ৩৮,৪৭৪ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নতুন করে কয়েকটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে বিধায় চূড়ান্ত ফলাফল পাওয়া যায়নি।
চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন মিয়াজী ৪৩,৯৭৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী হুমায়ূন কবির মজুমদার পেয়েছেন ৩৫,১৪৪ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত প্রার্থী মাওলানা আবুল হোসেন পেয়েছেন ৩৯,০৮১ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী হাসিনা আক্তার ৩৫,৬৯৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপি দলের প্রার্থী অ্যাডভোকেট আবদুর রহিম ৮১,৯৯০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী দলীয় প্রার্থী মোহাম্মদ উল্লাহ পেয়েছেন ৩৯,৪৯৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত দলের প্রার্থী মাওলানা বোরহান উদ্দিন ৮৭,৫১০ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি দলের প্রার্থী পারভীন আক্তার ৮৫,৫৯৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার চেয়ারম্যান পদে জামায়াত প্রার্থী মাওলানা জহিরুর ইসলাম ৬৫,৯৮২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী প্রার্থী খুরশেদুল আলম পেয়েছেন ৫১,৬৯০ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত প্রার্থী মাওলানা বদরুল হক ৫৫,৫৮৬ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের প্রার্থী সাফিয়া বেগম মোক্তার ৫৫,৫৭৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রাউজান উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী এহসানুল হায়দার চৌধুরী ১,০৮,৫৩০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী আনোয়ার হোসেন পেয়েছেন ১৯,৭৪৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী দলের প্রার্থী নূর মোহাম্মদ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লের প্রার্থী ফৌজিয়া খানম মিনা বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ফটিকছড়ি উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী প্রার্থী এম তৌহিদুল আলম বাবু ৮৯,১৮৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী সরোয়ার আলমগীর পেয়েছেন ৩২,৪৯১ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী প্রার্থী অ্যাডভোকেট উত্তম কুমার মহাজন ৭৭,৫২৩ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের প্রার্থী জেবুন্নাহার মুক্তা ৮৭,০৩৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রাঙ্গুনিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোহাম্মদ আলী শাহ ৫৭,৫৪৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি দলীয় বিদ্রোহী প্রার্থী কুতুব উদ্দিন বাহার পেয়েছেন ৩০,১৫৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনার প্রার্থী আখতার হোসেন ৫৪,৭৫২ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী প্রার্থী রেহানা আক্তার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
বোয়ালখালী উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী দলের প্রার্থী মোহাম্মদ আতাউর হক ৪৮,৯৩১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি বদরুস মেহের দলীয় প্রার্থী পেয়েছেন ২৭,১৭৩ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে ইসলামিক ফ্রন্ট দলের প্রার্থী ওবায়দুল হক হাক্কানী ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি দলের প্রার্থী শাহেদা আক্তার শেফু বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
সাতকানিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদে জামায়াত প্রার্থী জসীম উদ্দিন ৬৪,৬২৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী প্রার্থী নুরুল আবসার চৌধুরী পেয়েছেন ৪৫,৮৪০ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত প্রার্থী মোহাম্মদ ইব্রাহীম ৬৭,৭৮৮ ভোট পেয়ে ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত প্রার্থী দুরদানা ইয়াসমিন ৬৯,৩৩০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
আনোয়ারা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী দলের প্রার্থী তৌহিদুল হক ৮৫,১৩২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি দলীয় প্রার্থী জালাল উদ্দিন আহমেদ পেয়েছেন ২৭,৫৩২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী দলের প্রার্থী মৃনাল কান্তি ধর ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী বিদ্রোহী প্রার্থী মরিয়ম বেগম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কক্সবাজারের রামু উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী আহমেদুল হক চৌধুরী ৩৩,৩০৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াত প্রার্থী ফয়জুল্লাহ মোহাম্মদ হাসান পেয়েছেন ২১,২১৩ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী আলী হোসেন ২৬,৪১২ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী ফরিদা ইয়াসমিন ৬৪,৬৭৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কুতুবদিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী এ টি এম নুরুল বাশার চৌধুরী ১৫,৯৩২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের প্রার্থী আ স ম শাহরিয়ার চৌধুরী পেয়েছেন ১৩,৪৩৪ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী প্রার্থী হুমায়ূন কবির হায়দার ১৫,৫৭৪ ভোট পেয়ে ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী প্রার্থী সৈয়দা মেহেরুন্নেসা ২০,৬৩৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার চেয়ারম্যান পদে জামায়াত প্রার্থী তোফায়েল আহমেদ ১৩, ১৮২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী শফিউল্লাহ পেয়েছেন ৯,০৬৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন ১১,০১২ ভোট পেয়ে ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী হামিদা চৌধুরী ১৩,৪৭০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রাঙ্গামাটির জুড়াছড়ি উপজেলার চেয়ারম্যান পদে জনসংহতি সমিতির প্রার্থী উদয় জয় চাকমা ৬,২৫১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সুরেশ চাকমা পেয়েছেন ২,৮৩৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জনসংহতি সমিতির প্রার্থী লিটন চাকমা এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের প্রার্থী শেফালী দেওয়ান নির্বাচিত হয়েছেন।
খুলনা বিভাগ
ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ড উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপির এম এ মজিদ ৪৯৬৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী সমর্থিত প্রার্থী রবিউল ইসলাম পেয়েছেন ৩৬৫০৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াতের রেজাউল ইসলাম ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির সেলিনা খাতুন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
নড়াইলের সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপির মনিরুল ইসলাম ৫৩৭৫৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নিজামউদ্দীন খান নীলু পেয়েছেন ৪৯৭৭৯ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াতের ওবায়দুল্লাহ কায়সার ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ওয়ার্কার্স পার্টির স্বপ্না সেন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
খুলনার তেরখাদা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের শরফুদ্দীন বিশ্বাস বাচ্চু ৪৭৩৭১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মেজবাউল আলম পেয়েছেন ৯৮৮২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মোল্লা এহিউল ইসলাম ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের হোসনে আরা চম্পা বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রুপসা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের কামাল উদ্দীন বাদশা ৪২২২৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মনিরুল হাসান বাপ্পী পেয়েছেন ২৫৪০৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে খেলাফত মজলিসের আব্দুল্লাহ জুবায়ের ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের শাহীনা আক্তার লিপি বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বটিয়াঘাটা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের আশরাফুল আলম ৪০৮৮৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আমীর এজাজ খান পেয়েছেন ৩৭৯৪৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে সিপিবির নিতাই গাইন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের বুলু রায় গাঙ্গুলী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
দাকোপ উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের আবুল হোসেন ৪৭২৮৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. অচিন্ত কুমার মন্ডল পেয়েছেন ২১৫৯৯ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী গৌর পদ বাছাড় প্রার্থী ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জাতীয় পার্টির অ্যাডভোকেট শুভদ্রা সরকার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ফুলতলা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের শেখ আকরাম হোসেন ৩৫৫৪৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সরদার আলাউদ্দীন মিঠু পেয়েছেন ৩২২০২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াতের অধ্যক্ষ গাউসুল আজম ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াতের শামসুন্নাহার কুমকুম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
যশোরের সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের শাহীন চাকলাদার ১৮৯৬৫২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির গোলাম রেজা দুলু পেয়েছেন ১০৯৩৩ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের সুলতান মাহমুদ বিপুল ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দল সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট সেতারা খাতুন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কেশবপুর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের এইচ এম আমীর হোসেন ৫৬৪৩৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের মাওলানা আব্দুস সামাদ পেয়েছেন ৩৫১৫২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জাতীয় পার্টির আব্দুল লতিফ রানা ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী নাসিমা আহসান সাদেক বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
সাতীরার কলারোয়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন ৮০৪৪৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি শহিদুল ইসলাম মকুল পেয়েছেন ৩০৪৪১ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের আমিনুল ইসলাম লাল্টু ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দল সমর্থিত প্রার্থী আনোয়ার ময়না বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বাগেরহাট মোল্লারহাট উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের শাহীনুল আলম সানা ২৯৯৯১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শেখ হাফিজুর রহমান পেয়েছেন ২২৭১০ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির হারুনুর রশিদ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত খুরশীদা বেগম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চিতলমারী উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মুজিবুর রহমান শামীম ২০৪৯৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের অশক কুমার বড়াল পেয়েছেন ২০১০১ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের রাশেদ পুকুল ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির রুনা গাজী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের আব্দুল লতিফ অমল ৬১৭২৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের অধ্যাপক খলিলুর রহমান পেয়েছেন ১৫৬৩৩ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দল সমর্থিত প্রার্থী হাফিজুর রহমান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আয়েশা সুলতানা লাকী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের ফিরোজ আল মামুন ৭৩২৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি পেয়েছেন ৫৯৩২০ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের মইনুদ্দীন মহন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ইসমত আরা কবিরাজ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রাজশাহী বিভাগ
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মোখলেসুর রহমান মিন্টু ৫৭০৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী জাকারিয়া পিন্টু পেয়েছেন ৩৯২৭৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের সানা সরকার ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের মাহজেরিন শিরিন কেয়া বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ফরিদপুর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের খলিলুর রহমান সরকার ২৮৩৬৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জহুরুল ইসলাম বকু পেয়েছেন ১৮৫৮৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত শাফিনুর রহমান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির নাসরিন পারভীন মুক্তি বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রাজশাহীর তানোর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপির ইমরান আলী মোল্লা ৫০৪০৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের গোলাম রাব্বানী পেয়েছেন ৪৭৮৭৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াতের আব্দুর রহিম মোল্লা ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী শ্রীমতি বন্দনা রানী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বাগমারা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের জাকিরুল ইসলাম সান্টু ৮৭৮৫৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মোকলেসুর রহমান মণ্ডল পেয়েছেন ৮৩৮১১ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াতের সরদার মো: রেজাউল করিম ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের নাসিমা আক্তার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
পুঠিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী আনোয়ারুল ইসলাম জুম্মান ৩৬৫৬৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আহসানুল হক মাসুদ পেয়েছেন ৩৩৫৯১ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী আহমদ উল্লাহ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত  প্রার্থী মতিয়া হক বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপির অধ্যক্ষ ইকরামুল আলম ৮১৬৯৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মিজানুর রহমান পেয়েছেন ৬৬৯৯২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াতের মাওলানা আব্দুল হাকিম ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির হেলেনা খাতুন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বগুড়ার গাবতলী উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপির মোরশেদ মিল্টন ৮৩২৫৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের এ এইচ এম আজম খান পেয়েছেন ৪১১০০ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াতের আব্দুল মজিদ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির সুরাইয়া জেরিন রনি বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপির মেজর (অব:) আব্দুল্লাহ আল মামুন ২২১০৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হযরত আলী মাস্টার পেয়েছেন ১৬২০৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী লিয়াকত আলী ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দল সমর্থিত প্রার্থী জহুরা পারভীন জোসনা বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
সিলেট বিভাগ
আজমিরিগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আতর আলী ১৬ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী একই দলের মূল প্রার্থী মিজবাহউদ্দিন ভুঁইয়া পেয়েছেন ১৩ হাজার ৪১৯ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ডা: আব্দুল হাই ১৬ হাজার ৭৮ ভোট এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির প্রার্থী রুকসানা আক্তার শিখা ৩০ হাজার ৯৮০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
সিলেট সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আশফাক আহমদ ৪৫ হাজার ১৪৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী আবুল কাহের শামীম পেয়েছেন ৩০ হাজার ৯১ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী জইনউদ্দীন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী দিলারা হাসান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
মৌলভীবাজার সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপির প্রার্থী মিজানুর রহমান মিজান ৪৩ হাজার ২৪৪ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুহিবুর রহমান পেয়েছেন ৩১ হাজার ১৭৯ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে তালামিযে ইসলামিয়া সমর্থিত প্রার্থী আলাউর রহমান টিপু ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহীনুর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
শ্রীমঙ্গল উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রনধীর কুমার দেব ৪৭ হাজার ৮৮২ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আতাউর রহমান লালা পেয়েছেন ২৪ হাজার ৫৬৪ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রেম সাগর হাজরা ৩৩ হাজার ৭২৪ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির প্রার্থী হেলেনা চৌধুরী ৪৩ হাজার ৭৬৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কমলগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের অধ্যাপক রফিকুর রহমান ৪৫ হাজার ১১৮ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শামীম আহমদ চৌধুরী পেয়েছেন ৪২ হাজার ৯০২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সিদ্দিক আলী এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির প্রার্থী পারভীন আক্তার লিলি বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ধর্মপাশা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপির মোতালেব খান ৩২ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম আহমেদ মুরাদ পেয়েছেন ৩১ হাজার ২৩৬ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির প্রার্থী মুশাহিদ তালুকদার এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির প্রার্থী সাবিকুন্নাহার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ আহমদুল হক ৪২ হাজার ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মোতাসিরুল ইসলাম পেয়েছেন ২৯ হাজার ৮৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী মাহবুবুর রহমান আওয়াল ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী  ফেরদৌস আক্তার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
নবীগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আলমগীর চৌধুরী ৪২ হাজারের বেশি ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মুজিবর রহমান শেফু পেয়েছেন ৩০ হাজার ৩৮ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াতে ইসলামীর আশরাফ আলী ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী ফয়জুন্নেসা বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
লাখাই উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মশিউল আলম আজাদ ১৯ হাজার ৩৮৩ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী একই দলের প্রার্থী আবুল হাশেম মোল্লা পেয়েছেন ১৮ হাজার ১০৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোরশেদ কামাল চৌধুরী ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী ফয়জুন্নেছা বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কানাইঘাট উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আশিক চৌধুরী ২৭ হাজার ৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নিজাম উদ্দীন আল মিজান পেয়েছেন ২১ হাজার ৭৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জমিয়তে ইসলামের প্রার্থী মাওলানা আলিম উদ্দীন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী মরিয়ম বেগম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী গণেন্দ্র চন্দ্র সরকার ২১ হাজার ১২৯ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ পেয়েছেন ১৭ হাজার ৫৯৪ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মাহবুব সোবহান চৌধুরী ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের রেজিয়া বেগম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বরিশাল বিভাগ
পিরোজপুর সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মুজিবর রহমান ৫০ হাজার ৯৬০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এলিজা জামান পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯০৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের রেজাউল করিম শিকদার ৪০ হাজার ৩০৫ ভোট এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের আনিসা খান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ভাণ্ডারিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম উজ্জল ৩৬ হাজার ৫৬০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির বিদ্রোহী প্রার্থী মাহিবুল হাসান পেয়েছেন ১৬ হাজার ৪৩ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী মিরাজুল ইসলাম ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আসমা বেগম ২৪ হাজার ৭৯৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
মঠবাড়ীয়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের আশরাফুর রহমান এক লাখ চার হাজার ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রুহুল আমিন পেয়েছেন ১৪ হাজার ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের বাদশা মিয়া ৯০ হাজার এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগেরই প্রার্থী কুলসুম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
জিয়ানগর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে জামায়াতের মাসুদ সাঈদী ২১ হাজার ৭৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আব্দুল খালেক গাজী পেয়েছেন ছয় হাজার ৬১৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির ফাইজুল কবির তালুকদার ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাহিদা বেগম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বাউফল উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মুজিবর রহমান মুন্সি এক লাখ ২৫ হাজার ৭৭০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোশাররফ হোসেন এক লাখ ২৫ হাজার ২০০ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের প্রার্থী রেহানা বেগম এক লাখ ২৯ হাজার ৬১০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ভোলার জেলার তজুমদ্দিন উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের অহিদুল্লাহ জসিম ৪৪ হাজার ৬৯২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী গোলাম মোস্তফা মিন্টু পেয়েছেন দুই হাজার ৪৪৪ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মহিউদ্দিন পোদ্দার ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের ফাতেমা আলম সাজু বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
দৌলতখান উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মঞ্জুরুল আলম খান ৫৭ হাজার ৬০৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগেরই বিদ্রোহী প্রার্থী মামুনুর রশিদ বাবুল চৌধুরী পেয়েছেন চার হাজার ১৩৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোশাররফ হোসেন কান্টু ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের বিনু বেগম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
মনপুরা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের সেলিনা আক্তার চৌধুরী ৩১ হাজার ১৫৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শামসুদ্দিন চৌধুরী পেয়েছেন এক হাজার ২২২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালাহউদ্দিন হেলাল এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগেরই প্রার্থী নেহাল নার্গিস বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
আগৈলঝাড়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের গোলাম মোর্তুজা খান ৬৬ হাজার ৪৩৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জ্যোতিন্দ্রনাথ মিস্ত্রী পেয়েছেন চার হাজার ৩০৪ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মলিনা রানী ৪৯ হাজার ১৮২ ভোট ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন সরকার ১৫ হাজার ৭৩৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে ফের নির্বাচিত হয়েছেন।
উজিরপুর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের হাফিজুর রহমান ৭৯ হাজার ৮৫৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আব্দুল মাজেদ তালুকদার (মান্নান মাস্টার) পেয়েছেন ২০ হাজার ২১০ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের অপূর্ব কুমার বাইন ৬১ হাজার ৪৮৮ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী সীমা রানী শীল ৭৪ হাজার ৭৮৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বানারীপাড়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আলহাজ গোলাম ফারুক ৭০ হাজার ৯৫৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী শাহজাহান মিয়া পেয়েছেন চার হাজার ৫৫৯ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শরীফ উদ্দিন আহমেদ কিসলু ৬৭ হাজার ৩২১ ভোট এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের তাসলিমা হোসেন ফোরা ৬৩ হাজার ৭৩৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ঝালকাঠী সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের সুলতান হোসেন খান ৮৮ হাজার ২২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী এনামুল হক পেয়েছেন আট হাজার ৪০০ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী লিয়াকত হোসেন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ইশরাত জাহান সোনালী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কাঁঠালিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ফারুক শিকদার ৩৭ হাজার ৫৫৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী রফিকুল ইসলাম মিরণ পেয়েছেন সাত হাজার ৯৯১ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী এমাদুল হক ৩৫ হাজার ১২১ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের ফাতেমা বেগম ৩৫ হাজার ৮৬১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
নলছিটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট ইউনুছ লস্কর ৮০ হাজার ১১৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৫৫৬ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দুলাল শরীফ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দলের প্রার্থী ডালিয়া নাসরিন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রাজাপুর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনিরুজ্জামান ৪২ হাজার ৮৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নাসিম উদ্দিন আকন পেয়েছেন ১৯ হাজার ৮৪ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির জাকারিয়া সুমন ১৯ হাজার ৭৭৮ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের আফরোজা আক্তার লাইজু ৪৩ হাজার ৩৯২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বেতাগী উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপির শাহজাহান কবীর ২১ হাজার ৭৪৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের এ বি এম গোলাম কবির পেয়েছেন ১৩ হাজার ১৬২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির প্রার্থী আব্দুস সোবহান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আমেনা খাতুন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রংপুর বিভাগ
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী জিয়াউল ইসলাম জিয়া ৫৯,৭২৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী একরামুল হক পেয়েছেন ৫৭,৪৪১ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী আবুল কাশেম ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী পারুল বেগম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ফরাদ হাসান ইগলু ৩০,১৯৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি সমর্থিত অ্যাডভোকেট জুলফিকার পেয়েছেন ২৪,০৪৯ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত আমিুনল হক ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত নাজমুন্নাহার মুক্তি বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ফুলবাড়ী উপজেলার চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অধ্যক্ষ খুরশীদ আলম মতি ৪৬,৪৭৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মুশফিকুর রহমান বাবুল পেয়েছেন ৩৪,৪১২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী মঞ্জুরুল কাদির ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হাসিনা বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলা নির্বাচনে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী মো: মুস্তাফিজুর রহমান ৭৪,৮৮৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত আবু সাঈদ মাহমুদ পেয়েছেন ৩৮,৫৮৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী জিয়াউল ফেরদাউস রাইস ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একই দল সমর্থিত দৌলতুন্নানাহার দোলন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

আরও পড়ুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও দেখুন...
Close
Back to top button