পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা ইসলামী নেতাদের
শীর্ষ ইসলামী নেতৃবৃন্দ এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেছেন, পাকিস্তানে কোমলমতি স্কুল ছাত্রদের উপর সন্ত্রাসীদের নির্মম, নিষ্ঠুর, জঘন্যতম ও বর্বরোচিত হামলার ঘটনা মানবতাবিরোধী অপরাধ। এ ধরনের অপরাধের পুনরাবৃত্তি না ঘটে সেজন্য সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে সর্বোচ্চ শান্তি নিশ্চিত করতে হবে। আমরা এ নৃশংস হামলার তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জানাই। ইসলামের নামে এ ধরনের হিংসাত্মক ও অমানবিক ঘটনা ইসলাম কখনো সমর্থন করে না। ইসলামে জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম, ইসলামে মানুষের নিরাপত্তা বিধান করাই সবচেয়ে বড় কর্তব্য। সন্ত্রাসীরা যে হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে তা পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম। ইসলামের বিরুদ্ধে কটুক্তিকারী, ইসলামের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনাকারী উভয় ইসলামের দুশমন। তাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড কার্যকরা ঈমানী দাবি।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সভাপতি শাইখ আবদুল মোমিন, শীর্ষ আলেমে দ্বীন রাবেতা আলম আল-ইসলামীর স্থায়ী সদস্য ও সম্মিলিত উলামা মাশায়েখ পরিষদের সভাপিত মাওলানা মুহিউদ্দীন খান, মাওলানা মোহাম্মাদ ইসহাক, মাওলানা শাহ আহমদুল্লাহ আশরাফ, মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, হাফেজ মাওলানা আতাউল্লাহ, অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন, মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা মহিউদ্দীন রব্বানী, ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, ইসলামীক পার্টির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবদুল মোবিন, মুসলিম লীগের মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের, শাহতলীর পীর মাওলানা আবুল বাসার, ফরায়েজী আন্দোলনের আমির মাওলানা আব্দুল্লাহ মোঃ হাসান, ইসলামী কানুন বাস্তবায়ন পরিষদের আমির মাওলানা আবু তাহের জিহাদী, হক্কানী পীর মাশায়েখ পরিষদের মহাসচিব মাওলানা শাহ আরিফ বিল্লাহ সিদ্দীকি, মীরের সরাইর পীর সাহেব মাওলানা আব্দুল মোমেন নাছেরী, টেকেরহাটের পীর সাহেব মাওলানা কামরুল ইসলাম সাঈদ আনসারী, মাওলানা আহমাদ আলী কাসেমী, খেলাফত যুব আন্দোলনের আমীর মুফতি ফখরুল ইসলাম প্রমুখ। -বিজ্ঞপ্তি