রাখে আল্লাহ মারে কে
রাখে আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।