একুশে আগস্টে রণক্ষেত্রের অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল
বোমা ও গ্রেনেড হামলাকারী এবং জঙ্গিবাদিরা যাতে আর ক্ষমতায় আসতে না পারে সে ব্যাপারে দেশবাসীকে সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাকে মারার জন্য একুশে আগস্টে রণক্ষেত্রের অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল।
বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে একুশে আগস্ট উপলক্ষে এক শোকসভায় শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা প্রধান বিরোধীদলের ওপর গ্রেনেড হামলা করে নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাতে পারে তারা ফের ক্ষমতায় এলে দেশ জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত হবে। বিএনপি-জামায়াত মানেই খুন-ধর্ষণ-রাহাজানি।
শেখ হাসিনা বলেন, একুশে আগস্টের মতো ঘটনা আমি আর কখনো চাই না। আপনারা দেখেছেন, আমাদের শাসনামালে বিরোধী দলের ওপর কোনো ধরনের গ্রেনেড বা সন্ত্রাসী হামলা হয় না। সন্ত্রাস, খুন, ধর্ষণ একমাত্র তাদের (বিএনপি-জামায়াত) আমলেই হয়।
প্রধানমন্ত্রী বিএনপি-জামায়াত-হেফাজত সম্পর্কে সতর্ক থাকার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান ।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী অস্থায়ী বেদীতে ফুল দিয়ে নিহত ও আহতদের প্রতি শ্রদ্ধ নিবেন করেন।এরপর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে নেতাকর্মীদের নিয়ে এবং ১৪ দলের পক্ষে আলাদাভাবে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি। এসময় হামলায় নিহতদের আত্মার শান্তি কামনায় মোনাজাতে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রিসভার সদস্য এবং আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরে প্রধানমন্ত্রী নিহত ব্যক্তিদের পরিবার ও আহত ব্যক্তিদের মাঝে চেক বিতরণ করেন।
বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে একুশে আগস্ট উপলক্ষে এক শোকসভায় শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা প্রধান বিরোধীদলের ওপর গ্রেনেড হামলা করে নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাতে পারে তারা ফের ক্ষমতায় এলে দেশ জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত হবে। বিএনপি-জামায়াত মানেই খুন-ধর্ষণ-রাহাজানি।
শেখ হাসিনা বলেন, একুশে আগস্টের মতো ঘটনা আমি আর কখনো চাই না। আপনারা দেখেছেন, আমাদের শাসনামালে বিরোধী দলের ওপর কোনো ধরনের গ্রেনেড বা সন্ত্রাসী হামলা হয় না। সন্ত্রাস, খুন, ধর্ষণ একমাত্র তাদের (বিএনপি-জামায়াত) আমলেই হয়।
প্রধানমন্ত্রী বিএনপি-জামায়াত-হেফাজত সম্পর্কে সতর্ক থাকার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান ।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী অস্থায়ী বেদীতে ফুল দিয়ে নিহত ও আহতদের প্রতি শ্রদ্ধ নিবেন করেন।এরপর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে নেতাকর্মীদের নিয়ে এবং ১৪ দলের পক্ষে আলাদাভাবে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি। এসময় হামলায় নিহতদের আত্মার শান্তি কামনায় মোনাজাতে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রিসভার সদস্য এবং আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরে প্রধানমন্ত্রী নিহত ব্যক্তিদের পরিবার ও আহত ব্যক্তিদের মাঝে চেক বিতরণ করেন।