ব্রিটিশ পার্লামেন্টের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তিন নারীকে সংসদে ধন্যবাদ
ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় বঙ্গবন্ধুর নাতনি টিউলিপ রেজওয়ানা সিদ্দিকসহ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তিন নারীকে জাতীয় সংসদের পক্ষ থেকে আজ ধন্যবাদ জানানো হয়েছে। এই সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব সংসদে পাশ হয়েছে। ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সংসদ সদস্যরা অংশ নেন।
দুপুরে জাতীয় সংসদে কার্যপ্রণালী বিধির ১৪৭ ধারায় প্রস্তাব সাধারণ উত্থাপন করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ডা. দীপু মনি। প্রস্তাব উত্থাপন করে আলোচনার সূত্রপাত করেন তিনি। এ সময় অধিবেশনে সভাপতিত্ব করছিলেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
স্পিকার উত্থাপিত প্রস্তাব তুলে ধরে বলেন, সংসদের অভিমত এই যে, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তিনজন নারী ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব কমন্সের সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে বিশেষ আলোচনার মাধ্যমে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য রুশনারা আলী, রূপা হক ও টিউলিপ রেজওয়ানা সিদ্দিককে ধন্যবাদ জানানো হোক। এরপর বক্তব্য রাখেন দীপু মনি, আওয়ামী লীগের সভাপতি পরিষদের সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, মেহের আফরোজ চুমকি, আব্দুল মান্নান, তোফায়েল আহমেদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম প্রমুখ।
আলোচনায় অংশ নিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা যে আদর্শ আমাদের শিখিয়ে গেছেন সেই আদর্শে আমরা সন্তানদের বড় করেছি। আমাদের সন্তানরা যেন মানুষের জন্য কাজ করতে পারে সেই দোয়া আমি দেশবাসীর কাছে চাই। টিউলিপ, রুশনারা আলী, রুপা হক এই তিন জন বাঙালী নারী আমাদের জন্য গৌরবের। ব্রিটিশ পার্লমেন্টে নির্বাচিত হয়ে বাংলাদেশের জন্য তিন কন্যা গৌরব বয়ে আনে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, লন্ডনে আশ্রয় থাকা খালেদা জিয়ার ছেলে টিউলিপকে হারাতে সব চেষ্টা করেছেন। অবশেষে তাদের সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। টিউলিপ বিজয় ছিনিয়ে এনে দেশের মানুষের মুখ উজ্জল করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, প্রথম যেদিন পার্লমেন্টে টিউলিপ বক্তব্য প্রদান করে সেদিন আমি উপস্থিত ছিলাম, আমি তার বক্তব্য শুনেছি। অল্প সময় বক্তব্য দিয়েছে। রক্ত কথা বলে যেটা টিউলিপের বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে প্রকাশ পেয়েছে। পরে ধন্যবাদ প্রস্তাবটি কণ্ঠভোটে সর্বসম্মতভাবে পাস হয়।
দুপুরে জাতীয় সংসদে কার্যপ্রণালী বিধির ১৪৭ ধারায় প্রস্তাব সাধারণ উত্থাপন করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ডা. দীপু মনি। প্রস্তাব উত্থাপন করে আলোচনার সূত্রপাত করেন তিনি। এ সময় অধিবেশনে সভাপতিত্ব করছিলেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
স্পিকার উত্থাপিত প্রস্তাব তুলে ধরে বলেন, সংসদের অভিমত এই যে, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তিনজন নারী ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব কমন্সের সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে বিশেষ আলোচনার মাধ্যমে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য রুশনারা আলী, রূপা হক ও টিউলিপ রেজওয়ানা সিদ্দিককে ধন্যবাদ জানানো হোক। এরপর বক্তব্য রাখেন দীপু মনি, আওয়ামী লীগের সভাপতি পরিষদের সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, মেহের আফরোজ চুমকি, আব্দুল মান্নান, তোফায়েল আহমেদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম প্রমুখ।
আলোচনায় অংশ নিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা যে আদর্শ আমাদের শিখিয়ে গেছেন সেই আদর্শে আমরা সন্তানদের বড় করেছি। আমাদের সন্তানরা যেন মানুষের জন্য কাজ করতে পারে সেই দোয়া আমি দেশবাসীর কাছে চাই। টিউলিপ, রুশনারা আলী, রুপা হক এই তিন জন বাঙালী নারী আমাদের জন্য গৌরবের। ব্রিটিশ পার্লমেন্টে নির্বাচিত হয়ে বাংলাদেশের জন্য তিন কন্যা গৌরব বয়ে আনে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, লন্ডনে আশ্রয় থাকা খালেদা জিয়ার ছেলে টিউলিপকে হারাতে সব চেষ্টা করেছেন। অবশেষে তাদের সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। টিউলিপ বিজয় ছিনিয়ে এনে দেশের মানুষের মুখ উজ্জল করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, প্রথম যেদিন পার্লমেন্টে টিউলিপ বক্তব্য প্রদান করে সেদিন আমি উপস্থিত ছিলাম, আমি তার বক্তব্য শুনেছি। অল্প সময় বক্তব্য দিয়েছে। রক্ত কথা বলে যেটা টিউলিপের বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে প্রকাশ পেয়েছে। পরে ধন্যবাদ প্রস্তাবটি কণ্ঠভোটে সর্বসম্মতভাবে পাস হয়।