লন্ডনে বিএনপির বিক্ষোভের মুখে শেখ হাসিনা
লন্ডনে যুক্তরাজ্য বিএনপির প্রচন্ড বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নিউইয়র্ক থেকে বাংলাদেশে ফেরার পথে একদিনের যাত্রা বিরতিতে বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে লন্ডন পৌঁছলে তার হোটেল স্যুটের সামনে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে যুক্তরাজ্য বিএনপি।
সেন্ট্রাল লন্ডনের অজিভাত ক্লেরিজ হোটেলের সামনে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত যুক্তরাজ্য বিএনপি, বিভিন্ন জোনের বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, জাসাস, তরুণ দল, মহিলা দল, এবং প্রবাসী বাংলাদেশিসহ সকলস্থরের হাজার হাজার নেতাকর্মী অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ করেন।
নানা দাবি সংবলিত ব্যানার, প্ল্যাকার্ড নিয়ে তারা শেখ হাসিনার লন্ডন সফর ও তার পাশবিক শাসনের প্রতিবাদ জানান।
নেতাকর্মীদের তোপের মুখে শেখ হাসিনার গাড়ি বহর পেছনের দরজা দিয়ে হোটেলে প্রবেশ করে।
শেখ হাসিনার হোটেল স্যুটের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ ও প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমদের পরিচালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বিরোধী দল ও মতের নেতাকর্মীদের ওপর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী শেখ হাসিনার বিভিন্ন বাহিনীর নির্যাতন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের তীব্র নিন্দা জানান।
সভাপতির বক্তব্যে এম এ মালেক বলেন, আমাদের বিক্ষোভ শেখ হাসিনার চরম আমানবিক, অনৈতিক ও স্বৈরাচারী আচরণের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের জনগণ তার অত্যাচারে কারণে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার পালন করতে পারছে না, তাই আমরা প্রতিাবদ জানিয়েছি। ৫ জানুয়ারির অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের কবর রচনা করে তিনি দেশে বাকশাল কায়েম করেছেন, তাই আমরা তাকে ব্রিটেনে স্বাগত জানাতে পারি না।
তিনি বলেন, নেতাকর্মীদের প্রবল বিক্ষোভের মুখে আজ শেখ হাসিনা পেছনের দরজা দিয়ে হোটেলে ঢুকেছেন তবু নেতাকর্মীরা তার ওপর ডিম ও জুতা নিক্ষেপ করেছে। এভাবে একদিন খুনি হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে যাবে।
এম এ মালেক বলেন, ক্ষমতা দখলের পর থেকেই এই ফ্যাসিস্ট সরকারবিরোধী দলের নেতাকর্মীদের হত্যা, গুম ও নির্যাতনের যে স্টিম রোলার চালাচ্ছেন তা ১৯৭১ সালের পাক বাহিনীর বর্বরতাকেও হার মানায়। অত্যাচার ও নির্যাতন চালিয়ে কোনো সরকারই টিকে থাকতে পারেনি আর শেখ হাসিনাও পারবেন না। বাংলাদেশের জনগণ তাকে টেনে হিঁচড়ে ক্ষমতা থেকে নামাবে।
যুক্তরাজ্য বিএনপি সেক্রেটারি কয়ছর এম আহমেদ বলেন, শেখ হাসিনা যতোদিন অবৈধ ক্ষমতা আঁকড়ে থাকবে ততোদিন আমরা তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবো। দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা ও দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য যেসব বাহিনী রয়েছে তাদেরকে বিরোধী দল ও মতের নেতাকর্মীদের দমনের জন্য ব্যবহার করছেন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে ক্ষমতা দখল করে প্রতিনিয়ত মানবাধিকার লঙ্ঘন করছেন শেখ হাসিনা। তাই গণতন্ত্রের পাদপীঠ ব্রিটেনে তার বিরুদ্ধে আমরা বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ চালিয়ে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা জিয়া পরিবারকে ও শহীদ জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলার জন্য আধা জল খেয়ে মাঠে নেমেছেন আমরা জিয়ার সৈনিকেরা তা হতে দেবো না। শেখ হাসিনার লুটপাট আর স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে আমাদের এই গণতান্ত্রিক প্রতিবাদ ব্রিটেনে অব্যাহত থাকবে।
সেন্ট্রাল লন্ডনের অজিভাত ক্লেরিজ হোটেলের সামনে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত যুক্তরাজ্য বিএনপি, বিভিন্ন জোনের বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, জাসাস, তরুণ দল, মহিলা দল, এবং প্রবাসী বাংলাদেশিসহ সকলস্থরের হাজার হাজার নেতাকর্মী অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ করেন।
নানা দাবি সংবলিত ব্যানার, প্ল্যাকার্ড নিয়ে তারা শেখ হাসিনার লন্ডন সফর ও তার পাশবিক শাসনের প্রতিবাদ জানান।
নেতাকর্মীদের তোপের মুখে শেখ হাসিনার গাড়ি বহর পেছনের দরজা দিয়ে হোটেলে প্রবেশ করে।
শেখ হাসিনার হোটেল স্যুটের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ ও প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমদের পরিচালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বিরোধী দল ও মতের নেতাকর্মীদের ওপর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী শেখ হাসিনার বিভিন্ন বাহিনীর নির্যাতন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের তীব্র নিন্দা জানান।
সভাপতির বক্তব্যে এম এ মালেক বলেন, আমাদের বিক্ষোভ শেখ হাসিনার চরম আমানবিক, অনৈতিক ও স্বৈরাচারী আচরণের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের জনগণ তার অত্যাচারে কারণে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার পালন করতে পারছে না, তাই আমরা প্রতিাবদ জানিয়েছি। ৫ জানুয়ারির অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের কবর রচনা করে তিনি দেশে বাকশাল কায়েম করেছেন, তাই আমরা তাকে ব্রিটেনে স্বাগত জানাতে পারি না।
তিনি বলেন, নেতাকর্মীদের প্রবল বিক্ষোভের মুখে আজ শেখ হাসিনা পেছনের দরজা দিয়ে হোটেলে ঢুকেছেন তবু নেতাকর্মীরা তার ওপর ডিম ও জুতা নিক্ষেপ করেছে। এভাবে একদিন খুনি হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে যাবে।
এম এ মালেক বলেন, ক্ষমতা দখলের পর থেকেই এই ফ্যাসিস্ট সরকারবিরোধী দলের নেতাকর্মীদের হত্যা, গুম ও নির্যাতনের যে স্টিম রোলার চালাচ্ছেন তা ১৯৭১ সালের পাক বাহিনীর বর্বরতাকেও হার মানায়। অত্যাচার ও নির্যাতন চালিয়ে কোনো সরকারই টিকে থাকতে পারেনি আর শেখ হাসিনাও পারবেন না। বাংলাদেশের জনগণ তাকে টেনে হিঁচড়ে ক্ষমতা থেকে নামাবে।
যুক্তরাজ্য বিএনপি সেক্রেটারি কয়ছর এম আহমেদ বলেন, শেখ হাসিনা যতোদিন অবৈধ ক্ষমতা আঁকড়ে থাকবে ততোদিন আমরা তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবো। দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা ও দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য যেসব বাহিনী রয়েছে তাদেরকে বিরোধী দল ও মতের নেতাকর্মীদের দমনের জন্য ব্যবহার করছেন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে ক্ষমতা দখল করে প্রতিনিয়ত মানবাধিকার লঙ্ঘন করছেন শেখ হাসিনা। তাই গণতন্ত্রের পাদপীঠ ব্রিটেনে তার বিরুদ্ধে আমরা বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ চালিয়ে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা জিয়া পরিবারকে ও শহীদ জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলার জন্য আধা জল খেয়ে মাঠে নেমেছেন আমরা জিয়ার সৈনিকেরা তা হতে দেবো না। শেখ হাসিনার লুটপাট আর স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে আমাদের এই গণতান্ত্রিক প্রতিবাদ ব্রিটেনে অব্যাহত থাকবে।