পৌরসভা নির্বাচন: আওয়ামী লীগ ১৮০, বিএনপি ২২
সহিংসতায় নিহত, গোলাগুলি, কেন্দ্র দখল, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষপাতিত্বসহ নানা অনিয়মের মধ্যেই শেষ হলো পৌরসভার নির্বাচন। বুধবার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয় এবং শেষ হয় বিকাল ৪টায়। এরপর শুরু হয় ভোট গণনা।
সর্বশেষ পাওয়া ফলাফল অনুযায়ী ২৩৩টি পৌরসভার মধ্যে আওয়ামী লীগ ১৮০, বিএনপি ২২ এবং অন্যান্য ২৭ মেয়র প্রার্থী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। ৪ পৌরসভায় ফলাফল স্থগিত রয়েছে।
টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইল সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রাথী জামিলুর রহমান মিরন ৪৯ হাজার ৫৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মাহমুদুর রহমান পেয়েছেন ২৪ হাজার ৬৪৬ ভোট।
মির্জাপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক ভিপি মো: সাহাদত হোসেন সুমন ৯ হাজার ৮৬৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী সাবেক ভিপি হযরত আলী মিঞা ধানের শীষে ভোট পেয়েছেন ৪ হাজার ৭৫৩ ভোট।
সখিপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবু হানিফ আজাদ ৯ হাজার ৬৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী ছানোয়ার হোসেন সজীব ভোট পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৯৯ ভোট।
কালিহাতী পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থী আলী আকবর জব্বার ৯ হাজার ৪১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আনছার আলী পেয়েছেন ৭ হাজার ৪৪৭ ভোট।
মধুপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মাসুদ পারভেজ ১৯ হাজার ৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সরকার শহীদুল ইসলাম পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৩০ ভোট।
ধনবাড়ি পৌরসভায় আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী খন্দকার মঞ্জরুল ইসলাম তপন ১১ হাজার ৩৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এ এম এ সোবহান পেয়েছেন ৭ হাজার ৬৪ ভোট।
গোপালপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রাথী রকিবুল হক ছানা ২১ হাজার ৫২৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির খন্দকার জাহাঙ্গীর আলম রুবেল পেয়েছেন ৪ হাজার ৫২৮ ভোট।
ভুয়াপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাসুদুল হক মাসুদ আলিক ৫ হাজার ৪৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবদুল খালেক ম-ল পেয়েছেন ৫ হাজার ২৯৫ ভোট।
জামালপুর : জামালপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মেয়র প্রার্থী মির্জা সাখাওয়াতুল আলম মনি ৫৩ হাজার ৯১১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী অ্যাডভোকেট শাহ মো: ওয়ারেছ আলী মামুন ভোট পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৬০।
মেলান্দহ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী শফিক জাহেদী রবিন ৯ হাজার ১৪৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মেয়র প্রার্থী হাজী দিদার পাশা পেয়েছেন ৭ হাজার ৪১৮ ভোট।
ইসলামপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আব্দুল কাদের শেখ ৯ হাজার ৯২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। অপরদিকে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মেয়র প্রার্থী ৭ হাজার ৫৪ ভোট পেয়েছেন।
দেওয়ানগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী শাহ্নেয়াজ শাহানশাহ ১৬ হাজার ৪২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী শেখ নূরুন্নবী অপু ২ হাজার ১৪৯ ভোট পেয়েছেন।
মাদারগঞ্জ পৌরসভায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী মোশারফ হোসেন তালুকদার লেমন তার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেয়ায় একক প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী মির্জা গোলাম কিবরিয়া কবির বেসরকারিভাবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্িবতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
নেত্রকোনা : নেত্রকোনা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকে মোট ২৬ হাজার ৬৬৮ ভোট পেয়ে বেরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত মনিরুজ্জামান দুদু পেয়েছেন ১১ হাজার ৮৪৪ ভোট।
মদন পৌরসভায় ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল হান্নান তালুকদার শামীম নারিকেল গাছ প্রতীকে ৩.৭৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মাশরিকুর রহমান বাচ্চু পেয়েছেন ১.৭৫০ ভোট।
দুর্গাপুরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মৌলানা মোহাম্মদ আব্দুস সালাম ৭ হাজার ৮৮৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মো: জামাল উদ্দিন পেয়েছেন ৩ হাজার ৩১৮টি ভোট।
মোহনগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী অ্যাডভোকেট লতিফুর রহমান রতন ৮ হাজার ৮১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মাহাবুবুন নবী শেখ পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৬৪।
কেন্দুয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো: আসাদুল হক ভূঁইয়া ৮ হাজার ১১৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম শফিক পেয়েছন ২ হাজার ৫৪১ ভোট।
ময়মনসিংহ : ময়মনসিংহের ত্রিশাল পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এ বি এম আনিছুজ্জামান (জগ) ৭ হাজার ২৪১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আমিনুল ইসলাম আমিন সরকার (ধানের শীষ) প্রতীক পেয়েছে ৫ হাজার ৮৮৩ ভোট পেয়েছেন।
ভালুকা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা: এ কে এম মেজবাহ উদ্দিন কাইয়ূম ৯ হাজার ৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আলহাজ হাতেম খান পেয়েছেন ৪ হাজার ৩২১ ভোট।
নান্দাইল পৌরসভা আওয়ামী লীগ প্রার্থী রফিক উদ্দিন ভুইয়া ৯ হাজার ২১৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী এ এফ এম আজিজুল ইসলাম পিকুল পেয়েছেন ৬ হাজার ২৩৬ ভোট।
গৌরিপুর পৌরসভা আওয়ামী লীগ প্রার্থী সৈয়দ রফিকুল ইসলাম ৭ হাজার ১১৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো: শফিকুল ইসলাম হবি (নারিকেল গাছ) পেয়েছেন ৪ হাজার ১৪৮ ভোট।
ফুলবাড়িয়া পৌরসভা আওয়ামী লীগ প্রার্থী গোলাম কিবরিয়া ৭ হাজার ৭৯৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী চান মাহমুদ (জগ) পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৮ ভোট।
ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভা আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুস সাত্তার কমান্ডার (নারিকেল গাছ) ৭ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী হাবিবুর রহমান পেয়েছেন ৬ হাজার ৬৩৬ ভোট।
গফরগাঁও পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী এ এস এম ইকবাল হোসেন সুমন ১২ হাজার ৭১৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন পেয়েছেন ৫৮৯ ভোট।
মুক্তাগাছা পৌরসভা বিএনপি প্রার্থী শহিদুল ইসলাম ৯ হাজার ২৩৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পাটির্র আতাউর রহমান লেলিন (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৫ হাজার ৩২০ ভোট।
ফুলপুর পৌরসভা বিএনপি প্রার্থী আমিনুল হক (ধানের শীষ) ৪ হাজার ৮৩৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী শশধর সেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৯২ ভোট।
মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী গাজী কামরুল ১৩ হাজার ৪৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নাসির উদ্দিন আহমেদ যাদু পেয়েছেন ১১ হাজার ৫৫৭ ভোট।
রাজবাড়ী : রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ পৌরসভায় জগ প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ মো: নিজাম ৬ হাজার ৬৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নজরুল ইসলাম ম-ল পেয়েছেন ৪ হাজার ৭৪৯ ভোট।
পাংশা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুল আল মাসুদ বিশ্বাস ১২ হাজার ৪২৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী বিএনপির প্রার্থী চাঁদ আলী খান নিয়ে পেয়েছেন ২,২২৩ ভোট।
গোপালগঞ্জ : গোপালগঞ্জ সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী কাজী লিয়াকত আলী লেকু ১৭ হাজার ১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ মুশফিকুর রহমান লিটন পেয়েছেন ৪ হাজার ৭২০ ভোট।
টুঙ্গীপাড়া আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী শেখ আহমদ হোসেন মির্জা বিনা প্রতিদ্বন্দ্িবতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
ফরিদপুর : ফরিদপুরের নগরকান্দা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের রায়হানউদ্দিন মিয়া ৪ হাজার ১৯৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী ১ হাজার ২৩৩ ভোট পেয়েছেন।
বোয়ালমারী পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মোজাফফর হোসেন বাবুল মিয়াকে (জগ) ৭ হাজার ৫৭৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিএনপির আব্দুস মুকুর শেখ পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৭৪ ভোট।
কিশোরগঞ্জ : কিশোরগঞ্জ সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো: পারভেজ মিয়া (মাহমুদ পারভেজ) ২২ হাজার ৯৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মো: মাজহারুল ইসলাম ১৭ হাজার ৯৬ ভোট পেয়েছেন।
হোসেনপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল কাইয়ুম খোকন ৪ হাজার ৮৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সৈয়দ হোসেন হাছু জগ প্রতীক নিয়ে ৪ হাজার ৭২৭ ভোট পেয়েছেন।
করিমগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো: আবদুল কাইয়ুম জগ প্রতীকে ১০ হাজার ১৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো: কামরুল ইসলাম চৌধুরী মামুন ভোট ৪ হাজার ৭৬৫ ভোট পেয়েছেন।
বাজিতপুর পৌরসভায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো: আনোয়ার হোসেন আশরাফ। তিনি পেয়েছেন ১০ হাজার ৪৩০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী এহসান কুফিয়া পেয়েছেন ৪ হাজার ১৭৭ ভোট।
কুলিয়ারচর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল হাসান কাজল ১২ হাজার ৩৪৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী হাজী সাফিউদ্দিন ৭ হাজার ৫৮৫ ভোট পেয়েছেন।
কটিয়াদী পৌরসভায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী শওকত ওসমান শুক্কুর আলী। তিনি ১২ হাজার ৯১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন খান দিলীপ ৭ হাজার ৩৫৫ ভোট পেয়েছেন।
ভৈরব পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট ফখরুল আলম আক্কাছ ৩০ হাজার ৯৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। বিএনপির প্রার্থী পান ১৯ হাজার ৯৫৩ ভোট পেয়েছেন।
শরীয়তপুর : শরীয়তপুর সদর আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো: রফিকুল ইসলাম কোতোয়াল ১৬ হাজার ৮৫০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী সরদার এ কে এম নাসির উদ্দিন কালু পেয়েছেন ৩ হাজার ৮১৬ ভোট।
নড়িয়া আওয়ামী লীগের প্রার্থী হায়দার আলী বর্তমান মেয়র ৫ হাজার ৮৫৫ ভোট বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শহীদুল ইসলাম বাবু রাড়ী (নাড়িকেল গাছ) প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৩৬ ভোট।
ডামুড্যা আওয়ামী লীগের প্রার্থী হুমায়ুন কবীর বাচ্চু ছৈয়াল ৪ হাজার ৯৬৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আলমগীর হোসেন মাদবর পেয়েছেন ৩ হাজার ২৬ ভোট।
জাজিরা আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো: ইউনুছ বেপারী ৩ হাজার ৮৩৩ ভোট বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আনিসুর রহমান মাদবর (মোবাইল ফোন) প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৮০০ ভোট।
ভেদরগঞ্জ আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো: আব্দুল মান্নান হাওলাদার ৩ হাজার ৩৫৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মোস্তাফিজ মোস্তফা পেয়েছেন ১ হাজার ২৭১ ভোট।
মাদারীপুর : মাদারীপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মো: খালিদ হোসেন ইয়াদ পেয়েছেন ২০ হাজার ৭২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মিজানুর রহমান মুরাদ পেয়েছেন ৫ হাজার ১৭৭ ভোট।
শিবচর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মো: আওলাদ হোসেন খান ১০ হাজার ১৩৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো: তোফাজ্জেল হোসেন খান তোতা নারিকেল গাছ প্রতীকে পেয়েছেন ৪৯১ ভোট।
কালকিনি পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মশিউর রহমান সবুজ নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৬৬১ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ জগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ৮০৪ ভোট। অন্য দিকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পেয়েছেন ৪ হাজার ৫০১ ভোট। এ পৌরসভায় দুইটি কেন্দ্র ভোট স্থগিত রয়েছে। কেন্দ্র দুটির মোট ৩৮৮৩ ভোট রয়েছে।
মুন্সীগঞ্জ : মুন্সীগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফয়সাল বিপ্লব নৌকা মার্কায় ২৭ হাজার ৩১৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এ কে এম ইরাদত পেয়েছেন ৫ হাজার ৮৩১ ভোট। এ পৌরসভায় কাউন্সিলর পদে ১নং ওয়ার্ড থেকে বিজয়ী হয়েছেন ফরহাদ হোসেন আবির (ডালিম), ২নং ওয়ার্ডে আব্দুল মান্নান দর্পণ (ব্লাক বোর্ড), ৩নং ওয়ার্ডে মকবুল হোসেন (ডালিম), ৪নং ওয়ার্ডে আনোয়ার হোসেন (ব্লাক বোর্ড), ৫নং ওয়ার্ডে মতিউর রহমান স্বপন (ব্লাক বোর্ড), ৬নং ওয়ার্ডে আওলাদ হোসেন (ডালিম),৭নং ওয়ার্ডে সুলতান বেপারী (উট পাখি), ৮নং ওয়ার্ডে আলহাজ শহীদুল ইসলাম (পাঞ্জাবি) ও ৯নং ওয়ার্ডে বিজয়ী হয়েছেন জাকির হোসেন (উট পাখি)। মহিলা সংরক্ষিত আসন-১ (ওয়ার্ড ১, ২ ও ৩) এ বিনা প্রতিদ্বন্দ্িবতায় নির্বাচিত হয়েছেন নার্গিস আক্তার। সংরক্ষিত-২ (ওয়ার্ড ৪,৫ ও ৬) এ বিজয়ী হয়েছেন হোসনে আরা (কাঁচি) ও মহিলা সংরক্ষিত-৩ (ওয়ার্ড ৭, ৮ ও ৯) এ বিজয়ী হয়েছেন মোরশেদা আক্তার (কাঁচি)।
মিরকাদিম পৌরসভায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী শহীদুল ইসলাম শাহীন ১৩ হাজার ৪৬৪ ভোট বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মনসুর কালাম পেয়েছেন ৪ হাজার ৬৯ ভোট। মিরকাদিম পৌরসভায় কাউন্সিলর পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিতরা হলেন- ১নং ওয়ার্ড আলহাজ আব্দুল জলিল মাদবর (পাঞ্জাবি), ২নং ওয়ার্ড আবু তাহের মিয়া (উট পাখি), ৩নং ওয়ার্ড আমির হোসেন (পাঞ্জাবি), ৪নং ওয়ার্ড আব্দুল মজিদ (পাঞ্জাবি), ৫নং ওয়ার্ড আকমল মৃধা (পানির বোতল), ৬নং ওয়ার্ড আবদাল (পাঞ্জাবি), ৭নং ওয়ার্ড আজমান (পাঞ্জাবি), ৮নং রহিম বাদশা (উট পাখি) ও ৯নং ওয়ার্ডে মনির হোসেন (পাঞ্জাবি)। মহিলা সংরক্ষিত আসন-১ (ওয়ার্ড ১, ২ ও ৩) এ নির্বাচিত হয়েছেন নূরজাহান শিল্পী (আংগুর), সংরক্ষিত-২ (ওয়ার্ড ৪, ৫ ও ৬) এ বিজয়ী হয়েছেন সানোয়ারা বেগম (আংগুর) ও মহিলা সংরক্ষিত-৩ (ওয়ার্ড ৭, ৮ ও ৯) এ বিজয়ী হয়েছেন শিউলী বেগম (হারমোনিয়াম)।
নরসিংদী : নরসিংদী পৌরসভায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী কামরুজ্জামান কামরুল ৩৯ হাজার ১০৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এসএম কাইউম পেয়েছেন ১২ হাজার ৪৩৪ ভোট।
মনোহরদী পৌরসভায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আমিনুর রশীদ সুজন ৭ হাজার ৫২৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মাহমুদুল হক পেয়েছেন ১ হাজার ২৩৬ ভোট।
নারায়ণগঞ্জ : নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সাদেকুর রহমান ৯ হাজার ১১১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি পেয়েছেন ৬ হাজার ১৮০ ভোট।
রূপগঞ্জের তারাব পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হাসিনা গাজী ৩৯ হাজার ৮২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত নাসির উদ্দিন ভূইয়া পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৪৪ ভোট।
গাজীপুর : গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী মো: আনিছুর ২৬ হাজার ৩৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী শহিদুল্লাহ শহিদ পেয়েছেন ১৬ হাজার ১২১ ভোট।
সাভার : সাভার পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাজী আব্দুল গণি ৩৫ হাজার ৬২৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হাজী বদিউজ্জামান (ভিপি বদি) ২৯ হাজার ১৫৮ ভোট।
ধামরাই পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী গোলাম কবির মোল্লা ১২ হাজার ৫১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী দেওয়ান নাজিম উদ্দীন মঞ্জু পেয়েছেন ১২ হাজার ৩৪৭ ভোট।
চট্টগ্রাম : রাউজানে আওয়ামী লীগের দেবাশীষ পালিত ২৮ হাজার ১২৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম বিএনপির আব্দুল্লাহ আল হাসান পান দুই হাজার ১২০ ভোট।
সাতকানিয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মো: জোবায়ের ২০ হাজার ২৫৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। বিএনপির হাজী রফিকুল আলম পেয়েছেন ২ হাজার ২৮৯ ভোট।
চন্দনাইশ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মাহবুবুল আলম খোকা ১১ হাজার ৫২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এলডিপির আইয়ুব কুতুবী পেয়েছেন ২ হাজার ৭৭০ ভোট।
পটিয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের অধ্যাপক হারুনুর রশিদ ১২ হাজার ৯৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। বিএনপির তৌহিদুল আলম ধানের শীষে পেয়েছেন ৭ হাজার ৫৩৫ ভোট
সন্দ্বীপ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের জাফর উল্লাহ ২০ হাজার ৬৯০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। বিএনপির আজমত উল্লাহ বাহাদুর পেয়েছেন ৪৬৪ ভোট।
বারৈয়ারহাট পৌরসভায় আওয়ামী লীগের নিজাম উদ্দিন ৫ হাজার ৫৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। বিএনপির মাইনুদ্দিন লিটন পান ২২৬টি ভোট।
সীতাকুন্ড আওয়ামী লীগের বদিউল আলম ১৪ হাজার ৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবুল মনছুর পেয়েছেন দুই হাজার ৯৪২ ভোট।
রাঙ্গুনিয়া আওয়ামী লীগের মো: শাহজাহান সিকদার ১২ হাজার ৯৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন খান পেয়েছেন দুই হাজার ১৫৮ ভোট।
বান্দরবান : বান্দরবান পৌরসভায় সাত হাজার ৬৬৫ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগের মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবী বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পাটির্র মিজানুর রহমান বিপ্লব পেয়েছেন তিন হাজার ৬৭৯ ভোট।
খাগড়াছড়ি : খাগড়াছড়ি সদর স্বতন্ত্র প্রার্থী রফিকুল আলম ৯ হাজার ৯৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। আওয়ামী লীগের শানে আলম ৫ হাজার ৩৮৭ ভোট পান। বিএনপির অ্যাডভোকেট আ: মালেক মিন্টু পান ৩ হাজার ২৩০ ভোট। মাটিরাঙ্গায় আওয়ামী লীগের শামসুল হক ৭ হাজার ৩৩৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। বিএনপির মো: বাদশাহ মিয়া পান ৩ হাজার ৩৮৬ ভোট।
লামা : লামায় আওয়ামী লীগের জহিরুল ইসলাম ৬ হাজার ৪৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। বিএনপির আমির হোসেন আমু পান ২ হাজার ৭৪৮ ভোট।
কুমিল্লা : কুমিল্লার দাগনভূঁঞা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের ওমর ফারুক খান ১১ হাজার ৫৮১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। বিএনপির কাজী সাইফুর রহমান স্বপন পান ২ হাজার ২৪৫ ভোট।
চৌদ্দগ্রাম পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মিজানুর রহমান ১২ হাজার ৬৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রাথী ইমাম হোসেন পাটোয়ারী পেয়েছেন ৫ হাজার ৫২৯ ভোট।
লাকসাম পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল খায়ের ১৮ হাজার ১৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাহনাজ আক্তার পেয়েছেন ১০ হাজার ৬৮ ভোট।
হোমনা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম ৭ হাজার ৬৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জহিরুল হক পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৮ ভোট।
বরুড়া পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থী জসিম উদ্দিন পাটেয়ারী ১২ হাজার ১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বাহাদুরুজ্জামান পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৯০ ভোট।
চান্দিনা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মফিজুল ইসলাম ১৮ হাজার ৯৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আলমগীর খান পেয়েছেন ২ হাজার ৩৫৭ ভোট।
দাউদকান্দি পৌরসভায় আওয়ামী লীগের নাইম ইউসুফ সেইন ১৬ হাজার ৩২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কে এম আই খলিল পেয়েছেন ৩ হাজার ৪১ ভোট।
চাঁদপুর : চাঁদপুরের কচুয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের নাজমুল আলম স্বপন ১০ হাজার ৭৩৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। বিএনপির হুমায়ূন কবির প্রধান পান এক হাজার ৪৭৫ ভোট। মতলবে আওয়ামী লীগের আওলাদ হোসেন ২৩ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। বিএনপির এনামুল হক বাদল সাত হাজার ৬৮৫ ভোট পান।
হাজীগঞ্জে আওয়ামী লীগের আ স ম মাহবুব উল আলম লিপন ১২ হাজার ৯৯৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। বিএনপির আব্দুল মান্নান খান বাচ্চু পান ১২ হাজার ১৭২ ভোট।
ফরিদগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মাহফুজুল হক ছয় হাজার ৪২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। বিএনপির হারুনুর রশিদ পান চার হাজার ৯১০ ভোট। এ ছাড়া মতলব ছেঙ্গারচরে আওয়ামী লীগের মো: রফিকুল আলম বিনা প্রতিদ্বন্দ্িবতায় নির্বাচিত হন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের তাকজিল খলিফা ১৩ হাজার ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। বিএনপি প্রার্থী হাজি মন্তাজ মিয়া পান এক হাজার ৫০০ ভোট।
নোয়াখালী : নোয়াখালীর পরশুরাম পৌরসভায় আওয়ামী লীগের নিজাম উদ্দীন আহমেদ চৌধুরী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
কোম্পানীগঞ্জ বসুরহাট পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবদুল কাদের মির্জা ৯ হাজার ৪২১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী কামাল উদ্দিন চৌধুরী এক হাজার ৭৫৬ ভোট পেয়েছেন এবং স্বতন্ত্র জামায়াত প্রার্থী মোশারফ হোসেন এক হাজার ১২১ ভোট পান।
চাটখিল পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ উল্লাহ পাটোয়ারী বিনা প্রতিদ্বন্দ্িবতায় নির্বাচিত হন।
হাতিয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের এ কে এম ইউসুফ ৯ হাজার ৩৩৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম সাত হাজার ২৭৯ ভোট পান।
ফেনী : ফেনী সদরে হাজী আলাউদ্দীন বিনা প্রতিদ্বন্দ্িবতায় নির্বাচিত হন।
লক্ষ্মীপুর : লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে আওয়ামী লীগের আবুল খায়ের পাটোয়ারী ১৯ হাজার ৬৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রোমান পাটওয়ারী পেয়েছেন দুই হাজার ২০৯ ভোট।
রামগতি পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেজবাহউদ্দীন মেজু ৯ হাজার ৮৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। জাতীয় পাটির্র আজাদ উদ্দীন এক হাজার ৬৭২ ভোট পান। বিএনপির শাহেদ আলী পটু ৯৮১ ভোট পান।
রায়পুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের ইসমাইল খোকন ১৩ হাজার ৮৪৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। বিএনপির এ বি এম জিলানী ৬৯০ ভোট পান।
রাঙ্গামাটি : রাঙ্গামাটি পৌরসভা ১৮তম মেয়র নির্বাচিত হলেন আকবর হোসেন চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ১৭৯৪৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ডা. গঙ্গা মানিক চাকমা পেয়েছেন ১০১৯৮ ভোট। আর বিএনপির প্রার্থী বর্তমান মেয়র সাইফুল ইসলাম চৌধুরী পেয়েছেন ৭৩৫৫ ভোট। বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী রবিউল অলম রবি পেয়েছেন ২৩৫৮ ভোট এবং জাতীয় পাটির্র প্রার্থী ডা. শিবু প্রসাদ মিশ্র ২৪৭ ভোট।
রাজশাহী : রাজশাহীর কাঁটাখালী পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আব্বাস আলী ছয় হাজার ৬৮৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জামায়াত নেতা মাজিদুর রহমান জগ প্রতীকে পেয়েছেন চার হাজার ৯৩৭ ভোট।
তানোড়ে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী মিজানুর রহমান সর্বশেষ প্রাপ্ত ফলাফলে এগিয়ে আছেন। তিনি ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন আট হাজার ৫৯৭ ভোট। আর আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইমরুল হক নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন আট হাজার ৫৮৪ ভোট।
পুঠিয়া পৌরসভা নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী আসাদুল হক আসাদ চার হাজার ৪০২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী রবিউল ইসলাম রবি পেয়েছেন চার হাজার ১৩১ ভোট।
নওহাটা পৌরসভা নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী শেখ মকবুল হোসেন ১২ হাজার ৭৮৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আব্দুল বারী খান পেয়েছেন ১১ হাজার ৬৮৯ ভোট।
চারঘাট পৌরসভায় বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী জাকিরুল ইসলাম বিকুল বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন সাত হাজার ৫৫৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত নারী মেয়র প্রার্থী নার্গিস খাতুন সাত হাজার ৩৬৮ ভোট।
কাঁকনহাট পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত আব্দুল মজিদ মাস্টার পাঁচ হাজার ৮০৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত হাফিজুর রহমান পেয়েছেন চার হাজার ৪৪০ ভোট।
কেশরহাট পৌরসভায় সাত হাজার ৩৪৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী শহিদুজ্জামান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হাফিজুর রহমান আকন্দ (জগ) প্রতীকে পেয়েছেন চার হাজার ৯৯৬টি ভোট।
গোদাগাড়ী পৌরসভায় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মনিরুল ইসলাম বাবু ১০ হাজার ৩৮৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আনোয়ারুল ইসলাম পেয়েছেন ছয় হাজার ৩০৪ ভোট।
তাহেরপুর পৌরসভায় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আজাদ সাত হাজার ৯৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবু নঈম মো: সামসুর রহমান মিন্টু পেয়েছেন তিন হাজার ১৮১ ভোট।
ভবানীগঞ্জ পৌরসভায় পাঁচ হাজার ২৫৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের আব্দুল মালেক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক প্রাং পেয়েছেন চার হাজার ৩২১টি ভোট।
দুর্গাপুর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন আট হাজার ৮৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হাসানুজ্জামান সান্টু জগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন চার হাজার ৭২৭ ভোট।
আড়ানি পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মুক্তার হোসেন ৫ হাজার ১৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির তোজাম্মেল হক আল মামুন পেয়েছে ২ হাজার ৭১৬ ভোট।
বগুড়া : বগুড়া সদর পৌরসভায় বিএনপির অ্যাডভোকেট এ কে এম মাহবুবুর রহমান এক লাখ সাত হাজার ৩৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্িব আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম মন্টু পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৪১৭ ভোট।
শেরপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের আব্দুস সাত্তার ৮ হাজার ৬১৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির স্বাধীন কুমার কুন্ডু পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৫৫ ভোট।
সারিয়াকান্দিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আলমগীর শাহী সুমন ৫ হাজার ৭৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির প্রার্থী আলহাজ টিপু সুলতান পেয়েছেন ২ হাজার ৪৪৭ ভোট।
গাবতলীতে বিএনপির প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র সাইফুল ইসলাম ৭ হাজার ১৭১ ভোট পেয়ে আবার মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল জলিল পাইকাড় (জগ) পেয়েছেন ২ হাজার ২৩৬ ভোট।
কাহালুতে আওয়ামী লীগের হেলাল উদ্দিন কবিরাজ ৪ হাজার ৭৫৯ ভোট পেয়ে আবার নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির প্রার্থী আব্দুল মান্নান পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৬৭ ভোট।
ধুনট পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান মেয়র এ জি এম বাদশা ৪ হাজার ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আলীমুদ্দিন হারুন ম-ল পেয়েছেন ২ হাজার ৪৬৪ ভোট। এ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী শরীফুল ইসলাম খান পেয়েছেন ১ হাজার ৫০৫ ভোট।
নন্দীগ্রামে বিএনপির বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল হাসান সিদ্দীকি জুয়েল ৪ হাজার ৪৪৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শুশান্ত কুমার শান্ত পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৪৬ ভোট।
শিবগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের তৌহিদুর রহমান মানিক ৭ হাজার ৩৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মতিয়ার রহমান মতিন পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৮৭ ভোট।
সান্তাহার পৌরসভায় বিএনপি মনোনীত তোফাজ্জল হোসেন ভুট্টু ৮৮৬৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রাশেদুল ইসলাম রাজা পেয়েছেন ৮২৮৫ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ : চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর পৌরসভায় জামায়াত সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী নজরুল ইসলাম জগ প্রতীকে ৩১ হাজার ৫০৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্ধদ্বী আওয়ামী লীগের সামিউল হক লিটন পেয়েছেন ৩০ হাজার ৫০৪ ভোট।
শিবগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী তারিকুল হক রাজিন নারিকেল প্রতীকে ১০ হাজার ২১৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের জাফর আলী জগ প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ২২২ ভোট।
নাচোল পৌরসভায় আওয়ামী লীগের আব্দুর রশীদ খান ঝালু ৩ হাজার ২১৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আমানুল্লাহ আল মাসুদ রেল ইঞ্জিন প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৭২০ ভোট।
রহনপুর পৌরসভায় বিএনপির তারিক আহমেদ ৯ হাজার ৫১৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের গোলাম রব্বানি বিশ্বাস পেয়েছেন ৭ হাজার ৬৩২ ভোট।
সিরাজগঞ্জ : সিরাজগঞ্জ সদর পৌরসভায় ৪০ হাজার আট ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগের সৈয়দ আব্দুর রউফ মুক্তা নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির অ্যাডভোকেট মোকাদ্দেস আলী পেয়েছেন ২৪ হাজার ৭১৫ ভোট।
উল্লাপাড়ায় ১৬ হাজার ৮০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নজরুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত বেলাল হোসেন পেয়েছেন ৮ হাজার ২৩৭ ভোট।
শাহজাদপুরে ২১ হাজার ২৩০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত হালিমুল হক মিরু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৭ হাজার ৭৪৩ ভোট।
রায়গঞ্জ পৌরসভায় ৩৬২১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত আব্দুল্লাহ পাঠান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত নুর সাইদ সরকার পেয়েছেন তিন হাজার ১৫০ ভোট।
বেলকুচি পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত আশানুর বিশ্বাস ২৫ হাজার ৬২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত হাজী জামাল ভুইয়া পেয়েছেন ৮ হাজার ৪৬৮ ভোট।
কাজিপুর পৌরসভায় ৭ হাজার ৮২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নিজাম উদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুস সালাম নারিকেল গাছ প্রতীকে পেয়েছেন ১৭৩ ভোট।
জয়পুরহাট : জয়পুরহাট সদরে আওয়ামী লীগের মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক ২১ হাজার ৭৬৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির অধ্যক্ষ শামসুল আলম পেয়েছেন ১০ হাজার ৫৪৮ ভোট।
আক্কেলপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গোলাম মাহফুজ চৌধুরী (অবসর) ছয় হাজার ৬০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মো: রেজাউল করিম সরদার পেয়েছেন তিন হাজার ৮৫৫ ভোট।
কালাই পৌরসভায় আওয়ামী লীগের খন্দকার হালিমুল আলম জন ৬ হাজার ৮৪৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সাজ্জাদুর রহমান সোহেল তালুকদার পেয়েছেন ২ হাজার ১৬১ ভোট।
নাটোর : নাটোর সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের উমা চৌধুরী জলি ২০ হাজার ২৫৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বর্তমান মেয়র শেখ এমদাদুল হক আল মামুন পেয়েছে ১৬ হাজার ৩৮৬ ভোট।
নলডাঙ্গা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের শফির উদ্দিন ম-ল তিন হাজার ১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বর্তমান মেয়র আব্বাস আলী নান্নু পেয়েছেন এক হাজার ৬৯৫ ভোট।
গোপালপুর পৌরসভায় বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম মোলাম চার হাজার ৯১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের রোকসানা মোর্তুজা লিলি পেয়েছেন চার হাজার চার ভোট।
গুরুদাসপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের শাহনেওয়াজ আলী মোল্লা পেয়েছেন ৯ হাজার ৫৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী আমজাদ হোসেন পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৪৯৪ ভোট।
সিংড়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের জান্নাতুল ফেরদৌস ১৪ হাজার ৫৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান মেয়র অধ্যাপক শামিম আল রাজি মো: সিহানুর রহমান চার হাজার ৩৯৩ ভোট।
বড়াইগ্রাম পৌরসভায় আওয়ামী লীগের আব্দুল বারেক সরদার পাঁচ হাজার ৩৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বর্তমান মেয়র ইসাহাক আলী পেয়েছেন তিন হাজার ২১৬ ভোট।
পাবনা : পাবনা সদর পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল হাসান মিন্টু ৩০ হাজার ৫৪৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আওয়ামী লীগ প্রার্থী রকিব হাসান টিপু পেয়েছেন ২৪ হাজার ৬৫৪ ভোট।
চাটমোহর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মির্জা রেজাউল করিম দুলাল ৩ হাজার ৫৩৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল মান্নান পেয়েছেন ২ হাজার ৯০৩ ভোট।
সাঁথিয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মিরাজুল ইসলাম প্রামাণিক ১২ হাজার ৫৮৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপির সিরাজুল ইসলাম পেয়েছেন ৮ হাজার ৪৭ ভোট।
সুজানগর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুল ওহাব ৬ হাজার ১৪৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন তোফা পেয়েছেন ৫ হাজার ৬০০ ভোট।
ফরিদপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী কামরুজ্জামান মাজেদ ৩ হাজার ৯৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী এনামুল হক পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৮৫ ভোট।
ভাঙ্গুড়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম হাসনাইন রাসেল ৪ হাজার ৮৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান পেয়েছেন ৩ হাজার ১১৫ ভোট।
ঈশ্বরদীতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ২৬ হাজার ৯১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী মোখলেসুর রহমান পেয়েছেন ৯ হাজার ৩৭২ ভোট।
নওগাঁর : নওগাঁর নজিপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের রেজাউল ইসলাম চৌধুরী ৬২৪৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আনোয়ার হোসেন পেয়েছেন ৫৮৩২ ভোট।
নওগাঁ সদর পৌরসভায় বিএনপির নজমুল হক সনি ৩৪ হাজার ৮৮৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের সেকার আহমেদ সিসান পেয়েছেন ৩২ হাজার ৬৩২ ভোট।
যশোর : যশোর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত জহিরুল ইসলাম চাকলাদার রেন্টু ৬৩ হাজার ৬৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হযেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মারুফুল ইসলাম পেয়েছেন ২১ হাজার ৪৩৮ ভোট।
চৌগাছায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী নূর উদ্দিন মাসুদ আল মামুন হিমেল চার হাজার ৩১১ ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী একই দলের বিদ্রোহী প্রার্থী এস এম সাইফুর রহমান বাবুল (নারিকেল গাছ) পেয়েছেন তিন হাজার ৬১১ ভোট। বিএনপির সমর্থীত সেলিম রেজা আওলিয়ার এক হাজার ৯৩৫ এবং জামায়াত সমর্থিত স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মাস্টার কামাল আহামেদ এক হাজার ৪৮৯ ভোট পেয়েছেন।
বাঘারপাড়ায় আওয়ামী লীগের কামরুজ্জামান বাচ্চু দুই হাজার ৫৪১ ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বহিষ্কৃত উপজেলা সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের সিদ্দিকী (জগ) পেয়েছেন এক হাজার ৬২১ ভোট।
কেশবপুরে আওয়ামী লীগের রফিকুল ইসলাম মোড়ল ৯ হাজার ৯৫৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। বিএনপির আব্দুস সামাদ বিশ্বাস পেয়েছেন ৫ হাজার ৭২৬ ভোট।
মনিরামপুরে আওয়ামী লীগের কাজী মাহমুদুল হাসান ৮ হাজার ১১৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। বিএনপির অ্যাডভোকেট শহীদ ইকবাল পেয়েছেন ৭ হাজার ২৭৩ ভোট।
নওয়াপাড়ায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী সুশান্ত কুমার শান্ত ১৮ হাজার ৯৫৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। বিএনপির রবিউল ইসলাম পেয়েছেন ১৫ হাজার ২৬৮ ভোট। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফারুক হোসেন পেয়েছেন ৭ হাজার ১০৭ ভোট।
মেহেরপুর : গাংনীতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী আশরাফুল ইসলাম ভেন্ডার জাগ প্রতীক নিয়ে ৭ হাজার ০৮৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আহম্মেদ আলী পেয়েছেন ৫ হাজার ১১৬ ভোট।
কুষ্টিয়া : কুষ্টিয়ার পাঁচটি পৌরসভার সব ক’টিতেই আওয়ামী লীগ প্রার্থী জয়ী হয়েছেন।
মিরপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী এনামুল হক ৯ হাজার ৮৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকমতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা আবুল হাসেম (মোবাইল ফোন) পেয়েছেন ১ হাজার ৮৮৫ ভোট। বিএনপির প্রার্থী আব্দুল আজিজ খান পেয়েছেন ১ হাজার ৭৪৫ ভোট।
কুমারখালী পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সামসুজ্জামান অরুণ ৮ হাজার ৪২৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির তরিকুল হক পেয়েছেন ২ হাজার ৬২৪ ভোট।
খোকসা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী তারিকুল ইসলাম ৫ হাজার ৭২০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত (নারিকেল গাছ) পেয়েছেন ৩ হাজার ১৬৮ ভোট। বিএনপির প্রার্থী রাজু আহম্মেদ পেয়েছেন ১ হাজার ৭৯৬ ভোট।
ভেড়ামারা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত শামীমুল ইসলাম ছানা ৭ হাজার ৬৫৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল আলিম স্বপন পেয়েছেন ৪ হাজার ৪০৬ভোট। বিএনপি জোটের প্রার্থী মহিউদ্দিন বানাত পেয়েছেন ৭২৮ ভোট।
কুষ্টিয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আনোয়ার আলী ৬৭ হাজার ২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কুতুব উদ্দিন পেয়েছেন ৩৫ হাজার ১২৮ ভোট।
চুয়াডাঙ্গা : চুয়াডাঙ্গা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ওবায়দুর রহমান জিপু (মোবাইল) ২৪ হাজার ৯৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হযেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন পেয়েছেন ১০ হাজার ৫৬ ভোট। বিএনপির প্রার্থী খন্দকার আব্দুল জব্বার সোনা পেয়েছেন ৭ হাজার ৭৫৮ ভোট।
দর্শনা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মতিয়ার রহমান ১১ হাজার ৮০১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের আশকার আলী (জগ) পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৫৯ ভোট।
জীবননগর আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম (নারকেল গাছ) ৬ হাজার ৪০৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নওয়াব আলী পেযেছেন ৩ হাজার ২৪ ভোট।
আলমডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের হাসান কাদির গনু ৭ হাজার ২০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মীর মহিউদ্দিন পেয়েছেন ৫ হাজার ১৯০ ভোট।
ঝিনাইদহ : ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপায় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী কাজী আশরাফুল আজম ১৪ হাজার ৯৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির খলিলুর রহমান পেয়েছেন ৪ হাজার ৬২২ ভোট।
কোটচাঁদপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহিদুল ইসলাম জাহিদ (নারকেল গাছ) ৬ হাজার ৬৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সালাউদ্দিন বুলবুল সিডল পেয়েছেন ৫ হাজার ৬০৯ ভোট।
মহেশপুরে পৌর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত আব্দুর রশিদ খান ৯,৮৭১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াত সমর্থিত সহিদুল ইসলাম বিশ্বাস (নারকেল গাছ) ২,৯৮৮ ভোট পেয়েছেন।
হরিণাক-ুতে আওয়ামী লীগের শাহিনুর রহমান ৮ হাজার ১৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জিন্নাতুন হক পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৩১ ভোট।
মাগুরা : সদরে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খুরশিদ হায়দার টুটুল ২৭ হাজার ৯ ৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ইকবাল আক্তার খান কাফুর পেয়েছেন ১৫ হাজার ৪৯৬। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী পেয়েছেন ২ হাজার ৩৩৪ ভোট।
নড়াইল : নড়াইল সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত জাহাঙ্গীর হোসেন বিশ্বাস ১১ হাজার ২৩৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জুলফিকার আলী পেয়েছেন ৬ হাজার ১৬৩ ভোট পেয়েছেন।
কালিয়ায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মুশফিকুর রহমান লিটন (চামচ) ৩ হাজার ৮১২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত ওয়াহিদুজ্জামান হিরা পেয়েছেন এক হাজার ৭৫৪ ভোট।
বাগেরহাট : বাগেরহাট পৌরসভায় আওয়ামী লীগের খান হাবিবুর রহমান ৯ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মীনা হাসিবুল হাসান শিপন পেয়েছেন ৯ হাজার ৮৫৭ ভোট।
মোরেলগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এস এম মনিরুল হক তালুকদার বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
খুলনা : খুলনার চালনা পৌরসভায় ৪ হাজার ৯৩৫ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সনৎ কুমার বিশ্বাস বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান মেয়র স্বতন্ত্র প্রার্থী অচিন্ত কুমার ম-ল পেয়েছেন দুই হাজার ৫১৯ ভোট। আর বিএনপি মনোনীত প্রার্থী শেখ আবদুল মান্নান পান ১ হাজার ১৮ ভোট।
পাইকগাছায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী সেলিম জাহাঙ্গীর ৬ হাজার ৩৮৮ ভোট পেয়ে ফের মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। বিএনপি প্রার্থী অ্যাডভোকেট জি এম আবদুস সাত্তার দ্বিতীয় হয়েছেন ২ হাজার ৬০৩ ভোট পেয়ে। স্বতন্ত্র গাজী আবদুল মজিদ লাভ করেছেন ৫৯৩ ভোট।
সাতক্ষীরা : সাতক্ষীরা পৌরসভা নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী আলহাজ তাজকিন আহমেদ চিশতি বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। এ পৌরসভার ৩১টি ভোটকেন্দ্রে তিনি ১৬ হাজার ৩৪১ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাতীয় পাটির্র শেখ আজহার হোসেন পেয়েছেন ১২ হাজার ৫০০ ভোট।
কলারোয়া পৌরসভা নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী গাজী আক্তারুল ইসলাম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। উপজেলার মোট ৯টি কেন্দ্রে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে গাজী আক্তারুল ইসলাম পাঁচ হাজার ৫৩৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আরাফাত হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৯৭৩ ভোট ও আওয়ামী লীগ প্রার্থী আমিনুর ইসলাম লাল্টু পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৯৯ ভোট।
বরগুনা : বরগুনা সদরে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শাহাদাত হোসেন।
বেতাগী : পৌরসভায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের এ বি এম গোলাম কবির।
পাথরঘাটা : পৌরসভায় ৬ হাজার ৬৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আনোয়ার হোসেন আকন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মল্লিক মো: আইউব পেয়েছেন ২ হাজার ৬৩২ ভোট।
ভোলা : ভোলার সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিজয়ী মেয়র প্রার্থী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২১ হাজার ২৪৭ ভোট ও তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী হারুন অর রশিদ ট্রুম্যান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন এক হাজার ৪৫ ভোট।
দৌলতখান পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী জাকির হোসেন তালুকদার বিজয়ী হয়েছেন। বোরহানউদ্দিনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী রফিজুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন।
ঝালকাঠি : ঝালকাঠির নলছিটিতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী তসলিম উদ্দিন চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১৩ হাজার ৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মজিবুর রহমান পেয়েছেন ৬৩৫ ভোট।
পিরোজপুর : স্বরূপকাঠি পৌরসভায় বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের গোলাম কবীর। তিনি পেয়েছেন ৭ হাজার ৪৪২ ভোট। বিএনপির প্রার্থী শফিকুল ইসলাম ফরিদ পেয়েছেন ১ হাজার ৮২৩ ভোট।
পিরোজপুর সদরে মেয়র পদে কোন নির্বাচন হয়নি। বিনা প্রতিদ্বন্দ্িবতায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান মালেক।
পটুয়াখালী : কলাপাড়া পৌরসভায় মেয়র পদে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিপুল চন্দ্র হালদার এবং কুয়াকাটা পৌরসভায় বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আব্দুল বারেক মোল্লা।
বরিশাল : বরিশালের মুলাদী পৌরসভায় বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী শফিকউজ্জামান রুবেল। তিনি পেয়েছেন ৯ হাজার ৩৫৮ ভোট। ধানের শীষের প্রার্থী আসাদ মাহমুদ পেয়েছেন ৫৯৬ ভোট।
বানারীপাড়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী সুভাষ চন্দ্র শীল নৌকা প্রতীক নিয়ে মেয়র পদে জয়লাভ করেছে। সুভাষ চন্দ্র পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৫৫ ভোট। বিএনপির প্রার্থী মো: গোলাম মাহামুদ ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৪৩ ভোট।
বাকেরগঞ্জ পৌরভায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী লোকমান হোসেন ডাকুয়া।
গৌরনদী পৌরসভায় বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের হারিছুর রহমান।
উজিরপুর পৌরসভায় নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন।
মেহেন্দিগঞ্জ পৌরসভায় বিজয়ী হয়েছেন কামাল উদ্দিন খান।
ঠাকুরগাঁও : ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আলমগীর হোসেন ৫ হাজার ৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াত সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী মোকাররম হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৬১৫ ভোট।
পীরগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী কশিরুল আলম ৫ হাজার ৭৫৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী পেয়েছেন ৫ হাজার ১১৩ ভোট।
দিনাজপুর : দিনাজপুর সদর পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থী সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম ৩৯ হাজার ৫৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী আনোয়ারুল ইসলাম পেয়েছেন ২৪ হাজার ৫৩৪ ভোট।
বীরগঞ্জ পৌরসভায় বর্তমান মেয়র ও জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী মাওলানা মুহাম্মদ হানিফ জগ মার্কা নিয়ে আবার নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ৪ হাজার ৪৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মোশারফ হোসেন বাবু পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৭৫ ভোট।
হাকিমপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী জামিল হোসেন চলন্ত ৮ হাজার ৯৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৫২ ভোট।
ফুলবাড়ী পৌরসভায় বর্তমান মেয়র ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মুরতুজা নারিকেল গাছ প্রতীকে ৬ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহজাহান আলী সরকার তুতু নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৭১১ ভোট।
বিরামপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রাহী প্রার্থী লিয়াকত আলী নারিকেল গাছ প্রতীকে ৯ হাজার ৫২০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত আক্কাস আলী পেয়েছেন ৮ হাজার ৯২৮ ভোট।
রংপুর : রংপুরের বদরগঞ্জে পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী উত্তর কুমার সাহা ৬ হাজার ৯৯২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হযেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আজিজুল ইসলাম নারিকেল গাছ প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৯৫ ভোট। এখানে ৭০ শতাংশ ভোট কাস্ট হয়েছে বলে জানা যায়।
গাইবান্ধা : গাইবান্ধা সদর পৌরসভার আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট শাহ মাসুদ জাহাঙ্গীর মিলন ১০,৬৪৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্রপ্রার্থী রেল ইঞ্জিন প্রতীকে আনোয়ারুল সরোয়ার সজীব পেয়েছেন ৭,২৭২ ভোট।
সুন্দরগঞ্জ পৌর নির্বাচনে মেয়র পদে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুল্লাহ্ আল মামুন নির্বাচিত হয়েছেন। মেয়র পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুল্লাহ্ আল মামুন পেয়েছেন ৫ হাজার ১৮০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আজাদুল করিম প্রামাণিক নিপু পেয়েছেন ১ হাজার ৯৯৩ ভোট।
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আতাউর রহমান ১৫,৫১০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপির ফারুক হোসেন পেয়েছেন ৫,৭৯৩ ভোট।
কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রাম সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আবদুল জলিল ১৮ হাজার ৭৮৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী নূর ইসলাম নূরু পেয়েছেন ১৪ হাজার ৮৮৬ ভোট।
নাগেশ্বরী পৌরসভায় জাতীয় পার্টি সমর্থিত প্রার্থী আবদুর রহমান লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ১০ হাজার ২৪৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহম্মদ হোসেন ফাকু নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮ হাজার ৯০৫ ভোট।
উলিপুর পৌরসভায় বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী তারিক আবুল আলা ৭ হাজার ৭৬৭ ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাজাদুর রহমান সাজু সমপরিমাণ কেন্দ্রে নারকেল গাছ প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ৫৮৮ ভোট। এই পৌরসভায় দু’টি ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত রয়েছে। স্থগিত কেন্দ্র দু’টির ভোটের সংখ্যা ৩ হাজার ৮৯৮।
নীলফামারী : নীলফামারীর জলঢাকা পৌরসভায় বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরী কমেট বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯ হাজার ৬৫৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ইলিয়াছ হোসেন বাবলু পেয়েছেন ৭ হাজার ৫৪০ ভোট।
সৈয়দপুর পৌরসভায় বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী আমজাদ হোসেন সরকার এগিয়ে রয়েছেন। তিনি মোট ৩২টি কেন্দ্রের মধ্যে ২২টি কেন্দ্রে ভোট পেয়েছেন ২২ হাজার ১১৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের সাখাওয়াৎ হোসেন খোকন পেয়েছেন ১৫ হাজার ৫৯৯ ভোট। এই পৌরসভায় মোট ৩২টি কেন্দ্রের মধ্যে ৪টি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ স্থগিত রয়েছে।
লালমনিরহাট : লালমনিরহাটের পাটগ্রাম পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শমসের আলী ৭ হাজার ১৫২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সালাহ উজ্জামান ওপেল পেয়েছেন ৪ হাজার ১২৪ ভোট।
সিলেট : সিলেটের গোলাপগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও সাবেক পৌর প্রশাসক সিরাজুল জব্বার চৌধুরী (মোবাইল ফোন) চার হাজার ৫৮২ ভোট পেয়ে মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুর রহমান লিপন (নারিকেল গাছ) ৩ হাজার ২০৮ ভোট পেয়েছেন।
কানাইঘাট পৌরসভা নির্বাচনে নয়টি কেন্দ্রের ফলাফল পাওয়া গেছে। বেসরকারিভাবে পাওয়া প্রাপ্ত ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী বিদ্রোহী প্রার্থী মো: নিজাম উদ্দিন (নারিকেলগাছ) । তিনি ৩ হাজার ৩৭৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লুৎফুর রহমান নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৮৯৭ ভোট।
সুনামগঞ্জ : সুনামগঞ্জ পৌরসভার ২৩টি কেন্দ্রের প্রাপ্ত ফলাফলে বর্তমান মেয়র আয়ূব বখত জগলুল ১৪ হাজার ৮৪৫ পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী দেওয়ান গণিউল সালাদীন মোবাইল প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ৪৮৬ ভোট। ওই পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থী অধ্যক্ষ শেরগুল আহমদ ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৪১৪ ভোট।
দিরাই পৌরসভার ১২টি কেন্দ্রের প্রাপ্ত বেসরকারি ফলাফলে ৭ হাজার ৪৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোশাররফ মিয়া। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মঈন উদ্দিন চৌধুরী মাসুক। তিনি পেয়েছেন ৬ হাজার ৪৯৫ ভোট।
ছাতক পৌরসভায় নৌকা প্রতীক নিয়ে পুননির্র্বাচিত হয়েছেন আবুল কালাম চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ১০ হাজার ৭৬০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী (আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী) আব্দুল ওয়াহিদ মজনু মোবাইল প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৭৬২ ভোট। এ পৌরসভায় বিএনপি প্রার্থী ধান প্রতীক নিয়ে শামসুর রহমান শামসু পেয়েছেন ৩ হাজার ৩২৭ ভোট।
জগন্নাথপুর পৌরসভায় বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক পৌর চেয়ারম্যান হাজী আব্দুল মনাফ। ১১টি কেন্দ্রের প্রাপ্ত ফলাফলে তিনি পেয়েছেন ৯ হাজার ৩২৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী রাজু আহমদ ৫ হাজার ৬৯১ ভোট।
জকিগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে ৯টি কেন্দ্রের ফলাফল পাওয়া গেছে। বেসরকারিভাবে পাওয়া প্রাপ্ত ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমান। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৫৩০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিফজুর রহমান মোবাইল ফোন প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৩৭১ ভোট। অন্য প্রার্থীদের মধ্যে বিএনপির বদরুল হক বাদল ১ হাজার ৩, জাতীয় পাটির্র আব্দুল মালেক ফারুক ১ হাজার ২৪৮, খেলাফত মজলিসের জফরুল ইসলাম ১ হাজার ২৫৩, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ফারুক আহমদ ১ হাজার ৩৪৩ ভোট পেয়েছেন।
হবিগঞ্জ : হবিগঞ্জ সদরে বিএনপির কারাবন্দী প্রার্থী জি কে গৌস ১০ হাজার ৭৯৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মিজানুর রহমান মিজান। তিনি ভোট পেয়েছেন ৯ হাজার ২৬৪ ভোট। আওয়ামী লীগের প্রার্থী আতাউর রহমান সেলমি পেয়েছে ৭ হাজার ৪০৩ ভোট।
শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের সালেক মিয়া ৩ হাজার ৯৭৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ফরিদ আহমেদ ওলী পেয়েছেন তিন হাজার ৮৯০ ভোট।
মাধবপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের হিরেন্দ্র লাল পাঁচ হাজার ৭৬৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাবিবুর রহমান মানিক পেয়েছেন চার হাজার ৯৪৮ ভোট।
চুনারুঘাট পৌরসভায় বিএনপির নাজিম উদ্দিন শামসু চার হাজার ৭৩৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের সাইফুল আলম রুবেল পেয়েছেন চার হাজার ৭২১ ভোট।
নবীগঞ্জ পৌরসভায় বিএনপির সাবির আহমেদ চৌধুরী পাঁচ হাজার ২২১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের তোফাজ্জল ইসলাম চৌধুরী পেয়েছেন তিন হাজার ৭৭৩ ভোট।
মৌলভীবাজার : মৌলভীবাজার সদরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ফজলুর রহমান ১২ হাজার ৩৯৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী অলিউর রহমান পেয়েছেন ৭ হাজার ২৪৮ ভোট।
কুলাউড়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শফিউল আলম ইউনুস ৪ হাজার ২৩০ ভোট পেয়ে মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কামাল আহমদ জুনেদ পেয়েছেন ৪ হাজার ১৭৪ ভোট।
কমলগঞ্জ পৌরসভাতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী জুয়েল আহমদ ৩ হাজার ৯৯০ ভোট পেয়ে মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী জাকারীয়া হাবিব বিপ্ল্লব ২ হাজার ৮০৪ ভোট পেয়েছেন।
বড়লেখা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী কামরান চৌধুরী ৪ হাজার ৪৭ ভোট পেয়ে মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াত সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী খিজির আহমদ পেয়েছেন ২ হাজার ৫৭৭ ভোট।