ভারতে টেলিগ্রাম সার্ভিস বন্ধ ঘোষণা
ভারতে ১৬৩ বছরের ঐতিহ্যবাহী টেলিগ্রাম সার্ভিস বন্ধ হয়ে গেছে। রবিবার সকাল ৮ টায় শেষবারের মতো চালু করা হয় এবং বন্ধ হয়ে যায় ৯ টায়। এখানেই ঘটেছে ভারতে টেলিগ্রামের ইতিহাসের যবনিকাপাত। সোমবার থেকে এ সার্ভিস আর থাকছে না। আর কখনো টরে-টক্কা শোনা যাবে না। মৃত মায়ের সংবাদ দেয়ার জন্য ছেলের কাছে টেলিগ্রাম পাঠিয়ে বলা হবে না, মাদার সিরিয়াস, কাপ শার্প। খবরে দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া।
শেষ টেলিগ্রামটি জাদুঘরে রাখার প্রতিশ্রুতির মধ্য দিয়ে টেলিগ্রাম সার্ভিস বন্ধ করে দেয়া হয়। এসএমএস, ই-মেইল, ল্যান্ড ফোন ও মোবাইল ফোনের মতো সর্বাধুনিক প্রযুক্তি বহু দিনের সুখ-দুঃখের সঙ্গী এ সার্ভিসকে প্রায় অকেজো করে ফেলে। ১৮৫০ সালে পরীক্ষামূলকভাবে কলকাতা ও ডায়মন্ড হারবারের মধ্যে টেলিগ্রাম সার্ভিস চালু করা হয়। পরের বছর ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ব্যবহারের জন্য টেলিগ্রাম খুলে দেয়। ১৮৫৪ সালে এ সার্ভিস সকলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।
বিপুল রাজস্ব ঘাটতি দেখা দেয়ায় রাষ্ট্র চালিত টেলিকম টেলিগ্রাম বন্ধ করা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। প্রতি বছর এ খাতে আয় হতো ৭৫ লাখ রুপি। ব্যয় ১০০ কোটি রুপি। বন্ধ ঘোষণা করা হলেও টেলিগ্রাম সেক্টরে কর্মরত প্রায় এক হাজার জনবলকে অন্যত্র বদলি করা হবে।
শেষ টেলিগ্রামটি জাদুঘরে রাখার প্রতিশ্রুতির মধ্য দিয়ে টেলিগ্রাম সার্ভিস বন্ধ করে দেয়া হয়। এসএমএস, ই-মেইল, ল্যান্ড ফোন ও মোবাইল ফোনের মতো সর্বাধুনিক প্রযুক্তি বহু দিনের সুখ-দুঃখের সঙ্গী এ সার্ভিসকে প্রায় অকেজো করে ফেলে। ১৮৫০ সালে পরীক্ষামূলকভাবে কলকাতা ও ডায়মন্ড হারবারের মধ্যে টেলিগ্রাম সার্ভিস চালু করা হয়। পরের বছর ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ব্যবহারের জন্য টেলিগ্রাম খুলে দেয়। ১৮৫৪ সালে এ সার্ভিস সকলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।
বিপুল রাজস্ব ঘাটতি দেখা দেয়ায় রাষ্ট্র চালিত টেলিকম টেলিগ্রাম বন্ধ করা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। প্রতি বছর এ খাতে আয় হতো ৭৫ লাখ রুপি। ব্যয় ১০০ কোটি রুপি। বন্ধ ঘোষণা করা হলেও টেলিগ্রাম সেক্টরে কর্মরত প্রায় এক হাজার জনবলকে অন্যত্র বদলি করা হবে।