এশিয়া-ইউরোপে বায়ু দূষণের মাত্রা বেশি
পৃথিবীর মানচিত্রে বায়ু দূষণের মাত্রা সবচেয়ে বেশি এশিয়া ও ইউরোপে। প্রতিবছর বায়ু দূষণজনিত রোগে অপরিণত বয়সী প্রায় ২১ লাখ মানুষ মারা যায় বলে নাসার করা এক গবেষণায় জানা যায়। বিশাল সংখ্যক এই মৃত্যুর বেশিরভাগই এশিয়া এবং ইউরোপে। সম্প্রতি বায়ু দূষণের ওপর জোর দিয়ে নাসা বিশ্বের বায়ুমণ্ডলের ওপর একটি মানচিত্র তৈরি করেছে।
সেখানে দেখা যায় বায়ুমণ্ডলের কিছু নির্দিষ্ট অঞ্চলে বায়ু দূষণের মাত্রা সবেচেয়ে বেশি। ১৮৫০ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত জরিপ করা তথ্যাদিতে দেখা যায় প্রতি ১০০০ বর্গকিলোমিটারে প্রতিবছরে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ মারা যায় শুধু বায়ু দূষণজনিত রোগেই। নর্থ ক্যারোলিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক গবেষক জ্যাশন ওয়েস্ট দীর্ঘ সময় ধরে বায়ু দূষণ নিয়ে কাজ করছেন এবং এই তথ্য সংগ্রহ করছেন। এদিকে ওয়েস্টের গবেষণা মতে, ‘ধুলা আর ঝুলের সংমিশ্রণে আড়াই মাইক্রোমিটারের চেয়েও ছোট একপ্রকার কণার সৃষ্টি হয় যা মূলত বায়ু দূষণের উপাদান। কণাটির এই আয়তনের কারণে এই বস্তুটিকে পিএম২.৫ নামেও ডাকা হয়। এরা এতোই সূক্ষ যে খুব সহজেই মানুষের ফুসফুসে ঢুকে যেতে পারে।
গাড়ির কালো ধোয়াসহ শিল্প কারখানা থেকে নির্গত ধোয়াতে এই পিএম২.৫ এর মাত্রা বেশি।’ অন্যদিকে নাসার মানচিত্র মোতাবেক, ‘মানচিত্রের হালকা বাদামি অংশের তুলনায় কালচে বাদামি অংশে মৃত্যুহার অনেক বেশি। নীল অংশে ১৮৫০ সাল পরবর্তী সময়ে বায়ু দূষণের মাত্রা অনেক কম। যার কারণে সেখানে মৃত্যু ঝুঁকিও কম। বিশেষত চীনের পূর্বাঞ্চলে, ভারতের উত্তরাঞ্চলে এবং ইউরোপে শিল্প বিপ্লবের পর পিএম২.৫ এর হার অনেক বেড়ে গেছে।’ দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলের বায়ুমণ্ডলে পিএম২.৫ এর হার অনেক কম। কারণ সেখানে ভারি শিল্পের পরিমাণ এবং জৈব পদার্থ পোড়ানোর হারও কম।
নাসা আরও দাবি করে যে, পৃথিবীর বাতাসে প্রতিদিনই বিষাক্ত পদার্থের সংখ্যা বাড়ছে। যার ফলে এখন আর সপ্তাহে সপ্তাহে নয় প্রতিদিনই হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
সেখানে দেখা যায় বায়ুমণ্ডলের কিছু নির্দিষ্ট অঞ্চলে বায়ু দূষণের মাত্রা সবেচেয়ে বেশি। ১৮৫০ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত জরিপ করা তথ্যাদিতে দেখা যায় প্রতি ১০০০ বর্গকিলোমিটারে প্রতিবছরে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ মারা যায় শুধু বায়ু দূষণজনিত রোগেই। নর্থ ক্যারোলিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক গবেষক জ্যাশন ওয়েস্ট দীর্ঘ সময় ধরে বায়ু দূষণ নিয়ে কাজ করছেন এবং এই তথ্য সংগ্রহ করছেন। এদিকে ওয়েস্টের গবেষণা মতে, ‘ধুলা আর ঝুলের সংমিশ্রণে আড়াই মাইক্রোমিটারের চেয়েও ছোট একপ্রকার কণার সৃষ্টি হয় যা মূলত বায়ু দূষণের উপাদান। কণাটির এই আয়তনের কারণে এই বস্তুটিকে পিএম২.৫ নামেও ডাকা হয়। এরা এতোই সূক্ষ যে খুব সহজেই মানুষের ফুসফুসে ঢুকে যেতে পারে।
গাড়ির কালো ধোয়াসহ শিল্প কারখানা থেকে নির্গত ধোয়াতে এই পিএম২.৫ এর মাত্রা বেশি।’ অন্যদিকে নাসার মানচিত্র মোতাবেক, ‘মানচিত্রের হালকা বাদামি অংশের তুলনায় কালচে বাদামি অংশে মৃত্যুহার অনেক বেশি। নীল অংশে ১৮৫০ সাল পরবর্তী সময়ে বায়ু দূষণের মাত্রা অনেক কম। যার কারণে সেখানে মৃত্যু ঝুঁকিও কম। বিশেষত চীনের পূর্বাঞ্চলে, ভারতের উত্তরাঞ্চলে এবং ইউরোপে শিল্প বিপ্লবের পর পিএম২.৫ এর হার অনেক বেড়ে গেছে।’ দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলের বায়ুমণ্ডলে পিএম২.৫ এর হার অনেক কম। কারণ সেখানে ভারি শিল্পের পরিমাণ এবং জৈব পদার্থ পোড়ানোর হারও কম।
নাসা আরও দাবি করে যে, পৃথিবীর বাতাসে প্রতিদিনই বিষাক্ত পদার্থের সংখ্যা বাড়ছে। যার ফলে এখন আর সপ্তাহে সপ্তাহে নয় প্রতিদিনই হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।