যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস ভবনের সামনে গোলাগুলি : সন্দেহভাজন মহিলা নিহত
তৈয়বুর রহমান টনি নিউ ইর্য়ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল হিলের (কংগ্রেস ভবন) সামনে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় আড়াইটায় ভরদুপুরে এ ঘটনা ঘটে। এতে দুজন পুলিশ কর্মকর্তা আহত হয়েছেন এবং সন্দেহভাজন এক মহিলা নিহত হয়েছেন। গুলিবর্ষণের ঘটনার পর পুলিশ এলাকাটি ঘিরে ফেলে। ক্যাপিটল হিল কিছুক্ষনের জন্য বন্ধ করে দেয়া হয়। ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত সেই বিষয়ে স্পষ্টভাবে কিছু জানা যায়নি।
তবে নিহত মহিলাকে সন্দেহ করা হচ্ছে।অভিযুক্ত মহিলা তার গাড়ির পিছনের সিটে দেড় বছরের একটি বাচ্চাকে রেখে প্রথমে হোয়াইট হাউজের সিকিউরিটি ভাঙ্গার চেষ্টা করে। কিন্তু সেটা ব্যর্থ হবার পর পুলিশ মহিলার গাড়িকে হাইষ্পীড চজের মাধ্যমে ক্যাপিটল হীলের সামনে এসে আটক করার চেষ্টা করলেও মহিলা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙ্গে চলে যেতে সমর্থ হয়।
এই সময় পাঁচ থেকে ছয় রাউন্ড গুলি মহিলার গাড়ি লক্ষ্য করে ছোঁড়ে পুলিশ। পরে মহিলাকে আহত অবস্থায় পুলিশ গ্রেফতার করতে সমর্থ হলেও পরে এই মহিলা মারা যায়। আধা ঘন্টার মধ্যেই সব ঘটনা শেষ হয়ে যায়। এরপর কর্মকর্তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে ব্রিফ করেন।
আহত পুলিশ কর্মকর্তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আশপাশের রাস্তার যানবাহন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। পুলিশ হোয়াইট হাউজের পেনসিলভেনিয়া এভিনিউও বন্ধ করে দিয়েছে। এ ঘটনায় কংগ্রেস জরুরি ভিত্তিতে লকডাউন তুলে নিয়েছে। সিনেট অফিসে অবস্থান করা এক সাংবাদিক জানিয়েছেন, তিনি গোলাগুলির শব্দ শুনেছেন। মনে হচ্ছিল আতশবাজির খেলা চলছিল। গোলাগুলির মধ্যে মুহূর্তেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
সিনেট এবং প্রতিনিধি পরিষদের অধিবেশন তাত্ক্ষণিকভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়। কংগ্রেস সদস্যদের নিকটবর্তী কোনো অফিসে চলে যেতে নির্দেশ দেয় পুলিশ। কয়েকজন সিনেটর জানিয়েছেন, ছয় থেকে সাতটি গুলির ঘটনা ঘটেছে। তবে একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, তিনি দশ থেকে বারোটি গুলির শব্দ শুনেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, এটা কোনো সন্ত্রাসী ঘটনা নয়। একক কোনো ব্যক্তির ঘটনা।
পুুলিশ কংগ্রেস ভবনের সামনে একটি কালো রঙ্গের গাড়ি পেয়েছে। পেনসিলভেনিয়ার একজন ডেমোক্র্যাট জানিয়েছেন, তিনি গাড়ির মধ্যে একটি বাচ্চাকে কান্নাকাটি করতে শুনেছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তারা একজনকে খালি পায়ে পালিয়ে যেতে দেখেছেন। তার সঙ্গে বন্দুক ছিল। পুলিশ জানিয়েছে, একটি গাড়ি নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে চলে যাচ্ছিল। ওই গাড়ির পেছনে ধাওয়া করতে গেলেই গুলিবর্ষণ শুরু হয়। তিন সপ্তাহ আগে ওয়াশিংটনের নেভি ইয়ার্ডে গুলিবর্ষণের ঘটনায় ১২ জন নিহত হয়।
তবে নিহত মহিলাকে সন্দেহ করা হচ্ছে।অভিযুক্ত মহিলা তার গাড়ির পিছনের সিটে দেড় বছরের একটি বাচ্চাকে রেখে প্রথমে হোয়াইট হাউজের সিকিউরিটি ভাঙ্গার চেষ্টা করে। কিন্তু সেটা ব্যর্থ হবার পর পুলিশ মহিলার গাড়িকে হাইষ্পীড চজের মাধ্যমে ক্যাপিটল হীলের সামনে এসে আটক করার চেষ্টা করলেও মহিলা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙ্গে চলে যেতে সমর্থ হয়।
এই সময় পাঁচ থেকে ছয় রাউন্ড গুলি মহিলার গাড়ি লক্ষ্য করে ছোঁড়ে পুলিশ। পরে মহিলাকে আহত অবস্থায় পুলিশ গ্রেফতার করতে সমর্থ হলেও পরে এই মহিলা মারা যায়। আধা ঘন্টার মধ্যেই সব ঘটনা শেষ হয়ে যায়। এরপর কর্মকর্তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে ব্রিফ করেন।
আহত পুলিশ কর্মকর্তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আশপাশের রাস্তার যানবাহন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। পুলিশ হোয়াইট হাউজের পেনসিলভেনিয়া এভিনিউও বন্ধ করে দিয়েছে। এ ঘটনায় কংগ্রেস জরুরি ভিত্তিতে লকডাউন তুলে নিয়েছে। সিনেট অফিসে অবস্থান করা এক সাংবাদিক জানিয়েছেন, তিনি গোলাগুলির শব্দ শুনেছেন। মনে হচ্ছিল আতশবাজির খেলা চলছিল। গোলাগুলির মধ্যে মুহূর্তেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
সিনেট এবং প্রতিনিধি পরিষদের অধিবেশন তাত্ক্ষণিকভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়। কংগ্রেস সদস্যদের নিকটবর্তী কোনো অফিসে চলে যেতে নির্দেশ দেয় পুলিশ। কয়েকজন সিনেটর জানিয়েছেন, ছয় থেকে সাতটি গুলির ঘটনা ঘটেছে। তবে একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, তিনি দশ থেকে বারোটি গুলির শব্দ শুনেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, এটা কোনো সন্ত্রাসী ঘটনা নয়। একক কোনো ব্যক্তির ঘটনা।
পুুলিশ কংগ্রেস ভবনের সামনে একটি কালো রঙ্গের গাড়ি পেয়েছে। পেনসিলভেনিয়ার একজন ডেমোক্র্যাট জানিয়েছেন, তিনি গাড়ির মধ্যে একটি বাচ্চাকে কান্নাকাটি করতে শুনেছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তারা একজনকে খালি পায়ে পালিয়ে যেতে দেখেছেন। তার সঙ্গে বন্দুক ছিল। পুলিশ জানিয়েছে, একটি গাড়ি নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে চলে যাচ্ছিল। ওই গাড়ির পেছনে ধাওয়া করতে গেলেই গুলিবর্ষণ শুরু হয়। তিন সপ্তাহ আগে ওয়াশিংটনের নেভি ইয়ার্ডে গুলিবর্ষণের ঘটনায় ১২ জন নিহত হয়।