যুক্তরাজ্যে আট বছরের মধ্যে পেট্রোলের দাম সর্বোচ্চ
যুক্তরাজ্যে গত প্রায় আট বছরের মধ্যে পেট্রোলের দাম সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। লকডাউন প্রত্যাহারের পর অর্থনীতি পুনরুজ্জীবনের প্রেক্ষাপটে চাহিদা বেড়ে যাওয়ার মধ্যে এমনটি ঘটতে দেখা যাচ্ছে। জুলাই মাসে প্রতি লিটার পেট্রোলের দাম ৩.৪ পেন্সে পৌঁছে, যা জানুয়ারি এবং বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গত ৯ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। মোটোরিং সংস্থা আরএসির পরিসংখ্যানে এটা জানা গেছে। এটা বিগত ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বরের পর থেকে সর্বোচ্চ ১৩৫.১৩ পেনিসের গড় মূল্যে পৌঁছে দিয়েছে। আরএসি অনুসারে, মাত্র এক বছরের ব্যবধানে এখন ৫৫ লিটারের একটি কারের ট্যাংক পূর্ণ করতে ১১.৪৭ পাউন্ড ব্যয় করতে হচ্ছে।
সংস্থাটি এই বলে সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে যে, চলতি গ্রীস্মে গাড়ি মালিকদের পেট্রল পাম্পে অব্যাহত মূল্য বৃদ্ধির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। ফলে ব্রিটেনে ছুটিকালীন ভ্রমণের ব্যায় বৃদ্ধি করছে। আর এসির জ্বালানি মুখপাত্র সায়মন উইলিয়ামস বলেন, এ মুহূর্তে আসলেই একদিকে যাত্রা করেছে। আর এটা চান না গাড়িচালকেরা।
গ্রীষ্মে দ্বিতীয় পর্যায়ের অবকাশ ভ্রমণ পূর্ণমাত্রায় শুরু হলে অনেক পরিবারের পেট্রোলের মূল্যবৃদ্ধি ব্যয়বহুল হয়ে ওঠতে পারে, যারা যুক্তরাজ্যের ছুটিকালীন সময়ে গাড়ি ব্যবহার করছেন। গত মাসে ডিজেলের দাম বেড়ে যায়। ২০১৪ সালের পর থেকে সর্বোচ্চ ১৩৭.০৬ পেন্সে পৌঁছে, ২০১৪ সালে প্রতি লিটারের দাম ছিলো মাত্র ২.৭ পেন্স। চলতি বছর তেলের মূল্যবৃদ্ধির পর জ্বালানী পরবর্তী লক্ষ্য করা যাচ্ছে। করোনার টিকা প্রদানের ফলে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ব্যাপারে আত্মবিশ্বাস ফলে এটি হচ্ছে।
গত মাসের শুরুতে ব্রেন্টর অপরিশোধিত তেলের দাম গত ৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রতি ব্যারেল ৭৮ পাউন্ডে বৃদ্ধি পায়। কিন্তু চলতি সপ্তাহে তা নেমে গেছে ৭২ পাউন্ডে। করোনার ডেল্টা সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে এমনটি ঘটেছে। তবে আরএসি‘র আশঙ্কা উৎপাদনকারী উৎপাদন বৃদ্ধির না করলে জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে।
সাইমন আরো বলেন, বড়ো বড়ো তেল উৎপাদনকারী দেশসমূহ তেল উৎপাদনের ক্ষেত্রে একটি নতুন স্ট্রাটেজী কৌশল গ্রহণ না করা পর্যন্ত গ্রীষ্মের শেষ নাগাদ পর্যন্ত তেলের দাম বৃদ্ধি অব্যাহত থাকার বিষয়টি আমরা দেখবো। ভ্রমণের ব্যয় বৃদ্ধি করছে।
আর এসির জ্বালানি মুখপাত্র সায়মন উইলিয়ামস বলেন, এ মুহূর্তেআসলেই একদিকে যাত্রা করেছে। আর এটা চান না গাড়িচালকেরা। গ্রীষ্মে দ্বিতীয় পর্যায়ের অবকাশ ভ্রমণ পূর্ণমাত্রায় শুরু হলে অনেক পরিবারের পেট্রোলের মূল্যবৃদ্ধি ব্যয়বহুল হয়ে ওঠতে পারে, যারা যুক্তরাজ্যের ছুটিকালীন সময়ে গাড়ি ব্যবহার করছেন।
গত মাসে ডিজেলের দাম বেড়ে যায়। ২০১৪ সালের পর থেকে সর্বোচ্চ ১৩৭.০৬ পেন্সে পৌঁছে। ২০১৪ সালে প্রতি লিটারের দাম ছিলো মাত্র ২.৭ পেন্স। চলতি বছর তেলের মূল্যবৃদ্ধির পর জ্বালানীর মূল্যবৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। করোনার টিকা প্রদানের ফলে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ব্যাপারে আত্মবিশ্বাস ফলে এটি হচ্ছে।
গত মাসের শুরুতে ব্রেন্ট’র অপরিশোধিত তেলের দাম গত ৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রতি ব্যারেল ৭৮ পাউন্ডে বৃদ্ধি পায়। কিন্তু চলতি সপ্তাহে তা নেমে গেছে ৭২ পাউন্ডে। করোনার ডেল্টা সংক্রমণ বৃদ্ধির উদ্বেগের কারণে এমনটি ঘটেছে। তবে আরএসি‘র আশঙ্কা, উৎপাদনকারী উৎপাদন বৃদ্ধি না করলে জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে।
সাইমন আরো বলেন, বড়ো বড়ো তেল উৎপাদনকারী দেশসমূহ তেল উৎপাদনের ক্ষেত্রে একটি নতুন স্ট্রাটেজী বা কৌশল গ্রহণ না করলে গ্রীষ্মের শেষ নাগাদ পর্যন্ত তেলের দাম বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে।