ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে ক্যান্সার রোগীরা যথাযথ চিকিৎসা পাচ্ছেন না
ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলসে ক্যান্সার মনিটরিংয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত সিনিয়র চিকিৎসকেরা এই মর্মে উদ্বিগ্ন যে, কিছু ক্যান্সারের চিকিৎসায় রোগীরা এনএইচএস’র যথাযথ সেবা পাচ্ছেন না। এসব রোগীর অর্ধেকই ব্যর্থ হচ্ছেন সংস্থাটির সেবা পেতে। ন্যাশনাল ক্যান্সার অডিট কলাবরেটিং সেন্টার (ন্যাটক্যান) প্রোস্টেট, কিডনী ও কলোন ক্যান্সারের ক্ষেত্রে এধরনের সমস্যার বিষয়ে আলোকপাত করেছে।
বিশেষজ্ঞ গ্রুপটি বলেছেন, তারা বিভিন্ন হাসপাতালের মধ্যে তাৎপর্যপূর্ন তারতম্য বা তফাৎ দেখতে পেয়েছেন। তারা জাতীয়ভাবে সুপারিশকৃত চিকিৎসার সুযোগ পাবার ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যার বিষয়ে সতর্কবানী উচ্চারন করেন।
তাদের মতে, এতে জীবন ঝুঁকির মধ্যে নিপতিত হওয়ার আশংকা রয়েছে। বিশেষজ্ঞ দলটি শতকরা ৮০ ভাগ ক্যান্সারের জন্য দায়ী ৯ ধরনের ক্যান্সার রোগের ওপর সমীক্ষা পরিচালনা করেন এবং বিভিন্ন ধরন ও পর্যায়ের ক্যান্সারের ক্ষেত্রে ঘাটতি দেখতে পান।
অপরদিকে সরকারের বক্তব্য হচ্ছে ইংল্যান্ডে একটি নতুন ক্যান্সার স্ট্র্যাটেজি বা কৌশল প্রণয়নের প্রক্রিয়ায় সরকার এই চিকিৎসা সেবাকে বৈপ্লবিক করতে যাচ্ছে। সেবার উন্নয়ন সরকারের প্রধান অগ্রাধিকার।
ন্যাটক্যান এর ক্লিনিক্যাল ডিরেক্টর বলেন, এতো রোগী সুপারিশকৃত চিকিৎসা পাচ্ছেন না, বিষয়টি উদ্বেগজনক। তিনি বলেন, আমাদেরকে ভালো করতে হবে। ক্যান্সারের ব্যাপারে আমরা প্রায়ই শুনতে পাই, লোকজন ক্যান্সারের চিকিৎসায় অগ্রগতি জানতে চায়।
তার মতে, অনেক ক্ষেত্রে বয়স্ক রোগীরা চিকিৎসার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করেন না। এর সঙ্গে রয়েছে স্টাফের সংকট, সক্ষমতার ঘাটতি।
দেখা গেছে, ছোট ছোট হাসপাতালগুলো সবসময় স্পেশিয়েল সেন্টারসমূহে রোগী প্রেরণ করে না, যেখানে তারা উন্নয়ন চিকিৎসা পেতে পারে। এমনকি কিছু ক্যান্সারের চিকিৎসায় বড়ো সেন্টারসমূহে ঘাটতি বিদ্যমান।
রয়াল কলেজ অব সার্জনস ফর এনএইচএস ইংল্যান্ড-এর প্রেসিডেন্ট টিম মিচেল বলেন, এনএইচএস-এ বিশ্বমানের ক্যান্সার চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে, কিন্তু সেবা প্রদানে ঘাটতির দরুন প্রচুর রোগী বঞ্চিত হন।
বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক রোগীকে অপ্রত্যাশিতভাবে প্রাণ হারাতে কিংবা কষ্ট ভোগ করতে হচ্ছে। ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলসে ক্যান্সার মনিটরিংয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত সিনিয়র চিকিৎসকেরা এই মর্মে উদ্বিগ্ন যে, কিছু ক্যান্সারের চিকিৎসায় রোগীরা এনএইচএস’র যথাযথ সেবা পাচ্ছেন না। এসব রোগীর অর্ধেকই ব্যর্থ হচ্ছেন সংস্থাটির সেবা পেতে।
ন্যাশনাল ক্যান্সার অডিট কলাবরেটিং সেন্টার (ন্যাটক্যান) প্রোস্টেট, কিডনী ও কলোন ক্যান্সারের ক্ষেত্রে এধরনের সমস্যার বিষয়ে আলোকপাত করেছে।
বিশেষজ্ঞ গ্রুপটি বলেছেন, তারা বিভিন্ন হাসপাতালের মধ্যে তাৎপর্যপূর্ন তারতম্য বা তফাৎ দেখতে পেয়েছেন। তারা জাতীয়ভাবে সুপারিশকৃত চিকিৎসার সুযোগ পাবার ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যার বিষয়ে সতর্কবানী উচ্চারন করেন। তাদের মতে, এতে জীবন ঝুঁকির মধ্যে নিপতিত হওয়ার আশংকা রয়েছে। বিশেষজ্ঞ দলটি শতকরা ৮০ ভাগ ক্যান্সারের জন্য দায়ী ৯ ধরনের ক্যান্সার রোগের ওপর সমীক্ষা পরিচালনা করেন এবং বিভিন্ন ধরন ও পর্যায়ের ক্যান্সারের ক্ষেত্রে ঘাটতি দেখতে পান।
অপরদিকে সরকারের বক্তব্য হচ্ছে ইংল্যান্ডে একটি নতুন ক্যান্সার স্টাটেজি বা কৌশল প্রনয়নের প্রক্রিয়ায় সরকার এই চিকিৎসা সেবাকে বৈপ্লবিক করতে যাচ্ছে। সেবার উন্নয়ন সরকারের প্রধান অগ্রাধিকার।
ন্যাটক্যান এর ক্লিনিক্যাল ডিরেক্টর বলেন, এতো রোগী সুপারিশকৃত চিকিৎসা পাচ্ছেন না, বিষয়টি উদ্বেগজনক। তিনি বলেন, আমাদেরকে ভালো করতে হবে। ক্যান্সারের ব্যাপারে আমরা প্রায়ই শুনতে পাই, লোকজন ক্যান্সারের চিকিৎসায় অগ্রগতি জানতে চায়।
তার মতে, অনেক ক্ষেত্রে বয়স্ক রোগীরা চিকিৎসার ব্যাপারে প্রয়োজনয় সহযোগিতা করেন না। এর সঙ্গে রয়েছে স্টাফের সংকট, সক্ষমতার ঘাটতি।
দেখা গেছে, ছোট ছোট হাসপাতালগুলো সবসময় স্পেশিয়েল সেন্টারসমূহে প্রেরন করে না, যেখানে তারা উন্নয়ন চিকিৎসা পেতে পারে। এমনিক কিছু ক্যান্সারের চিকিৎসায় বড়ো স্টোরগুলোতে ঘাটতি বিদ্যমান।
রয়াল কলেজ অব সার্জনস ফর এনএইচএস ইংল্যান্ড এর প্রেসিডেন্ট টিম মিচেল বলেন, এনএইচএস এ বিশ^মানের ক্যান্সার চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে, কিছু সেবা প্রদানে ঘাটতির দরুন প্রচুর রোগী বঞ্চিত হন এই সেবা পেতে। বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক রোগীকে অপ্রত্যাশিতভাবে প্রাণ হারাতে কিংবা কষ্ট ভোগ করতে হচ্ছে।