ইলিয়াস মুক্তি সংগ্রাম পরিষদের ইফতার মাহফিল
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব বরকত উল্লা বুলু এম.পি বলেছেন বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকার পুরো দেশটাকে কারাগারে পরিণত করেছে। বিরোধী মতাবলম্বীদের প্রতি তাদের হিংসাত্বক আচরণ স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে চলে আসছে, শেখ মুজিব ক্ষমতায় থাকাকালীন সময় সিরাজ সিকদারকে গুম করে হত্যা করা হয়েছে। বৃহত্তর সিলেট তথা সারা বাংলাদেশে এম.ইলিয়াস আলীর জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ১৫ মাস ধরে স্বৈরাচারী সরকার তাকে গুম করে রেখেছে। অবিলম্বে ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দিতে সরকারকে বাধ্য করা হবে। তিনি আরও বলেন, আলেমদেরকে নিয়ে শেখ হাসিনার কুটুক্তি করার পরিণতি হবে ভয়াবহ। তিনি বলেন দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে। বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সিলেটের জামাই সম্বোধন করে বরকত উল্লা বুলু বলেন, তারেক রহমান বীরের বেশে বাংলাদেশে ফিরে আসার পরপরই শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশ থেকে চলে যেতে হবে। তিনি আরও বলেন সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ৫টি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে জনগণ আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করেছে। এসব নির্বাচনে জয়লাভের পিছনে ইলিয়াস আলীর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি গতকাল শনিবার নগরীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে ইলিয়াস আলীকে ফিরে পাওয়ার লক্ষ্যে ইলিয়াস মুক্তি সংগ্রাম পরিষদ আয়োজিত দোয়া ও ইফতার মাহফিল পূর্ব আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। ইলিয়াস মুক্তি সংগ্রাম পরিষদের আহবায়ক আলহাজ্ব শেখ মকন মিয়া চেয়ারম্যানের সভাপতিত্বে এবং ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সভাপতি আব্দুল আহাদ খান জামালের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপি’র মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা বেগম খালেদা রববানী, বিএনপি’র কেন্দ্রীয় সদস্য সাবেক এমপি কলিম উদ্দিন মিলন, কেন্দ্রীয় সদস্য ডা. শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী, সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আব্দুল গাফফার, মাহনগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকি, সাবেক সংসদ সদস্য এডভোকেট মাওলানা শাহিনুর পাশা চৌধুরী, যুবদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী ও বিএনপি নেতা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির। বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি এ্যাডঃ আশিক উদ্দিন আশুক, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ও সিলেট মহানগরী বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এ্যাডঃ শামসুজামান জামান, মহানগর বিএনপি’র কোষাধ্যক্ষ কাউন্সিলর ফরহাদ চৌধুরী শামিম, মহানগর ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউল বারী চৌধুরী খোরশেদ, জেলা ছাত্রদলের সহ-প্রচার সম্পাদক আজিজুল হোসেন আজিজ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপি’র সহ-সভাপতি অধ্যাপক সৈয়দ মকসুদ আলী, জেলা সহ-সভাপতি মাওঃ রশিদ আহমদ, সোনা মিয়া, কেন্দ্রীয় যুব দলের সহ-সভাপতি আব্দুল মান্নান, যুব দলের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান আশিক, বর্তমান সহ-সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদ মামুন, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি মুজিবুর রহামান, বিএনপি নেতা এডভোকেট হাবিবুর রহমান হাবিব, আমিদুজ্জামান চৌধুরী দুলু, জেলা বিএনপি’র কোষ্যধ্যক্ষ ফকরুল ইসলাম ফারুক, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি এমরান আহমেদ চৌধুরী, মিজানুর রহমান মিজান, যুবদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য ইকবাল বাহর চৌধুরী, জেলা বিএনপির সহ-সাধারণ সম্পাদক সেলিম আহমেদ, প্রচার সম্পাদক আনহার মিয়া, হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ডা. আহমেদুর রহমান আবদাল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক নাজিম উদ্দিন লশকর, মহানগর বিএনপির দপ্তর সম্পাদক আব্দুল ওয়াছেহ চৌধুরী জুবের, আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট আতিকুর রহমান সাবু, মহানগর বিএনপি’র সহ সাংগঠনিক সম্পাদক কাউন্সিলর দিনার খান হাসু, জেলা তাঁতী দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহিদ আহমদ চেয়ারম্যান, মহানগর সভাপতি ফয়েজ আহমেদ দৌলত, সাধারণ সম্পাদক হাজী শওকত আলী, জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি সুদিপ রঞ্জন সেন বাপ্পু, মহানগর যুব দলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিনহাজ উদ্দিন মুছা, ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য মাশুক আহমেদ, বিএনপি নেতা মিফতা সিদ্দিকী, জেলা জাসাসের আহবায়ক জসীম উদ্দিন, জেলা যুব দলের সহ-সাধারণ সম্পাদক এনামুল কবির বাদশাহ, বিএনপি নেতা হাবিব হোসেন, সদর উত্তর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক একেএম তারেক কালাম, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি তাজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহমদ নিহাল, সহ-সভাপতি মাহবুর রহমান বাবু, গোলাপগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব রাজু আহমেদ তালুকদার, জৈন্তাপুর উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক মহিবুর রহমান মুহিব, বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লিলু মিয়া চেয়ারম্যান, কানাইঘাট পৌর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ফরিদ আহমদ, বিএনপি নেতা চেরাগ আলী চেয়ারম্যান, আব্দুর রব চেয়ারম্যান, কাজী মুহিবুর রহমান, আব্দুল হাই, সুলেমান হোসেন, কামাল মিয়া, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সাদা দলের সভাপতি প্রফেসর ড. সিদ্দিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক, প্রফেসর ড. রাশেদ হাসনাত, ড. মাহবুব ইকবাল, আতাউর রহমান, ড. মেহতাজুল ইসলাম, প্রফেসর আব্দুল আজিজ, প্রফেসর মোহন মিয়া, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক প্রভাষক আজমল হোসেন রায়হান, মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলম সিদ্দিকী খালেদ, সহ-সভাপতি সালাউদ্দিন মামুন, যুগ্ম সম্পাদক সাঈদ আহমদ, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল নেতা জাকির হোসেন, ফয়জুল কয়েস, আব্দুল গাফফার, একেএম আজাদ আহমেদ, আব্দুস সহিদ, কোহিনূর আহদেম, কাউন্সিলর আব্দুর রকিব তুহিন, এডভোকেট খালেদ জুবায়ের, জয়নাল আহমেদ, তারেক আহমেদ, দীপক রায়, আমিনুল হক বেলাল প্রমুখ।