যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে গণহত্যা শুরু করেছে বিএনপি-জামায়াত
নৌমন্ত্রী শাহাজান খান বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে বিএনপি-জামায়াত এক হয়ে দেশে গণহত্যা শুরু করেছে। গুলি করে, কুপিয়ে ও আগুন দিয়ে পুড়িয়ে তারা একের পর এক মানুষ হত্যা করে চলেছে। যারা ১৯৭১ সালে গণহত্যা শুরু করেছিল বাঙ্গালী জাতীকে নিধন করতে তারা এখন আবারও গণহত্যা শুরু করেছে। দেশব্যাপী এ গণহত্যার জন্য বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়ার বিচার করা হবে। শুক্রবার দুপুরে বাগেরহাটের মংলায় পুশুর নদীর চ্যালেন খনন কাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে, কুঁপিয়ে ও গুলি করে ১২ জন পুলিশ সদস্য, ২৭ জন গাড়িচালক ও দুজন বিজিবি সদস্যসহ অসংখ্য আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে।
এ সময় মংলা বন্দর সর্ম্পকে নৌমন্ত্রী বলেন, একের পর এক লোকসানের কারণে বিগত সরকারের সময় মংলা বন্দর অচল হয়ে পড়ে ছিল। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে মৃত মংলা বন্দরকে সচল করেছে। ফিরে এসেছে বন্দরে কর্মচাঞ্চ্যলতা। এখন এ বন্দর লাভ করতে শুরু করেছে। প্রধানমন্ত্রী আগামী ১৯ তারিখে পটুয়াখালীর পায়রা নদীর পারে দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্য উপস্থিত ছিলেন, বাগেরহাট-৩ আসনের সংসদ সদস্য বেগম হাবিবুন ন্নাহার তালুকদার, মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমোডর এইচ আর ভূঁইয়া, খুলনা সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, সি বি এর সাধারণ সম্পাদক স.ম আবুবকর সিদ্দিক ও বাংলাদেশে নিযুক্ত চায়না দুতাবাসের ইকনোমিক এন্ড কর্মাশিয়াল কাউন্সিলর ওয়াং জিজি আং।