থাইল্যান্ডে পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা সোমবার পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়েছেন। চলমান রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনের উদ্যোগ হিসেবে তিনি এই পদক্ষেপ নেন। তবে বিরোধীরা ইংলাকের পদত্যাগ পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে।
ইংলাক গত মাসের শেষ দিকে পার্লামেন্টে আস্থাভোটে জয়ী হয়েছিলেন। আজ তিনি টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তিনি যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন আয়োজন করবেন।
সরকার ২ ফেব্রুয়ারি নতুন নির্বাচন আয়োজন করতে চাচ্ছে।
তবে থাইল্যান্ডে সরকারবিরোধী আন্দোলন অব্যাহত রাখার অঙ্গিকার করেছে বিক্ষোভকারীরা। রাজনৈতিক সংকট নিরসনে প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রার নির্বাচনের আয়োজনের সিদ্ধান্ত সত্ত্বেও সোমবার তারা এ অঙ্গিকার ব্যক্ত করে।
আন্দোলনের নেতা সুথিপ থংসুবান বলেন, ‘আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। আমরা থাকসিনের শাসনামলকে উৎপাটন করতে চাই। পার্লামেন্ট ভেঙে দেয়া হয়েছে এবং নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু থাকসিনের শাসন এখনও বজায় রয়েছে।’
উল্লেখ্য, বিক্ষোভকারীরা অনির্বাচিত গণপরিষদের হাতে মতা হস্তান্তর এবং ইংলাকের ভাই থাকসিনের প্রভাব কমানোর চেষ্টা করছে। গত ৭ বছর আগে প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা এক সেনা অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হন।
আজ থাইল্যান্ডে সরকার পতন আন্দোলনের অংশ হিসেবে রাজধানীর রাজপথে প্রায় এক লাখ লোক বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রার মধ্যবর্তী নির্বাচনের সিদ্ধান্ত সত্ত্বেও তারা এ বিক্ষোভ সমাবেশ করে।
ইংলাক গত মাসের শেষ দিকে পার্লামেন্টে আস্থাভোটে জয়ী হয়েছিলেন। আজ তিনি টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তিনি যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন আয়োজন করবেন।
সরকার ২ ফেব্রুয়ারি নতুন নির্বাচন আয়োজন করতে চাচ্ছে।
তবে থাইল্যান্ডে সরকারবিরোধী আন্দোলন অব্যাহত রাখার অঙ্গিকার করেছে বিক্ষোভকারীরা। রাজনৈতিক সংকট নিরসনে প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রার নির্বাচনের আয়োজনের সিদ্ধান্ত সত্ত্বেও সোমবার তারা এ অঙ্গিকার ব্যক্ত করে।
আন্দোলনের নেতা সুথিপ থংসুবান বলেন, ‘আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। আমরা থাকসিনের শাসনামলকে উৎপাটন করতে চাই। পার্লামেন্ট ভেঙে দেয়া হয়েছে এবং নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু থাকসিনের শাসন এখনও বজায় রয়েছে।’
উল্লেখ্য, বিক্ষোভকারীরা অনির্বাচিত গণপরিষদের হাতে মতা হস্তান্তর এবং ইংলাকের ভাই থাকসিনের প্রভাব কমানোর চেষ্টা করছে। গত ৭ বছর আগে প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা এক সেনা অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হন।
আজ থাইল্যান্ডে সরকার পতন আন্দোলনের অংশ হিসেবে রাজধানীর রাজপথে প্রায় এক লাখ লোক বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রার মধ্যবর্তী নির্বাচনের সিদ্ধান্ত সত্ত্বেও তারা এ বিক্ষোভ সমাবেশ করে।