সমঝোতা না হলে সহিংসতা বাড়বে : তারানকো
রাজনৈতিক দলগুলোর সদিচ্ছার উপর নির্ভর করছে বাংলাদেশের বর্তমান অচলাবস্থার সমাধান’ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশে সফররত জাতিসংঘের রাজনীতি বিষয়ক সহকারী মহাসচিব অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো।
সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো নির্বাচন কমিশনে এসে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সাথে স্বল্প সময়ের বৈঠক শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন। দুপুর দুইটা ছয় মিনিটে কমিশনে প্রবেশ করে দুইটা চব্বিশ মিনিটে বের হয়ে যান তারানকো। এ সময় তার সাথে ছিলেন জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক নীল ওয়াকার।
তিনি বলেন, বর্তমান অচলাবস্থার অবসান হওয়া সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি। এতে রাজনৈতিক দলগুলোর এবং রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে ছাড় দেয়ার মনোভাব এবং সমঝোতার উদ্যোগ প্রয়োজন। আমি আশাবদী এখনও শান্তিপূর্ণ সমাধান হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
তারানকো বলেন, আমাদের আরও কয়েকটি বৈঠক রয়েছে। আগামীকাল সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানাতে পারব।
গণমাধ্যমের প্রশংসা করে তারানকো বলেন, বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলো এই সময়ে অনেক ভালো ভূমিকা রাখছে। গণমাধ্যমের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। এসময় তিনি গণমাধ্যম কর্মীদের লক্ষ্য করে পূর্ণবাক্যে সালাম দেন।
মঙ্গলবার চারদিনের সফর শেষে এই কূটনৈতিকের ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের সম্প্রতিক রাজনৈতিক সংকটের সমাধানের লক্ষ্যে গত শুক্রবার তিনি বাংলাদেশে আসেন। প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলীয় নেতা ছাড়াও বেশ কয়েকটি বৈঠক করলেও তিনি গণমাধ্যমের সামনে প্রথমবারের মত কথা বলেছেন।
সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো নির্বাচন কমিশনে এসে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সাথে স্বল্প সময়ের বৈঠক শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন। দুপুর দুইটা ছয় মিনিটে কমিশনে প্রবেশ করে দুইটা চব্বিশ মিনিটে বের হয়ে যান তারানকো। এ সময় তার সাথে ছিলেন জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক নীল ওয়াকার।
তিনি বলেন, বর্তমান অচলাবস্থার অবসান হওয়া সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি। এতে রাজনৈতিক দলগুলোর এবং রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে ছাড় দেয়ার মনোভাব এবং সমঝোতার উদ্যোগ প্রয়োজন। আমি আশাবদী এখনও শান্তিপূর্ণ সমাধান হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
তারানকো বলেন, আমাদের আরও কয়েকটি বৈঠক রয়েছে। আগামীকাল সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানাতে পারব।
গণমাধ্যমের প্রশংসা করে তারানকো বলেন, বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলো এই সময়ে অনেক ভালো ভূমিকা রাখছে। গণমাধ্যমের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। এসময় তিনি গণমাধ্যম কর্মীদের লক্ষ্য করে পূর্ণবাক্যে সালাম দেন।
মঙ্গলবার চারদিনের সফর শেষে এই কূটনৈতিকের ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের সম্প্রতিক রাজনৈতিক সংকটের সমাধানের লক্ষ্যে গত শুক্রবার তিনি বাংলাদেশে আসেন। প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলীয় নেতা ছাড়াও বেশ কয়েকটি বৈঠক করলেও তিনি গণমাধ্যমের সামনে প্রথমবারের মত কথা বলেছেন।