ফ্লাইট সংকটে বিদেশে বিমানের কয়েক হাজার যাত্রী আটকা
ফ্লাইট সংকটে বিমানের জেদ্দা, রিয়াদ, দাম্মাম, কুয়েত, মালয়েশিয়াসহ ৮টি বৈদেশিক স্টেশনে কয়েক হাজার যাত্রী আটকা পড়েছেন। দেশে ফিরতে না পেরে তারা বিমান বন্দরগুলোতে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন। আটকে পড়া যাত্রী বেড়ে যাওয়ায় বিমানের তালিকাভুক্ত হোটেলগুলোতেও জায়গা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। একই ভাবে গন্তব্যে পৌছতে না পেরে হাজার হাজার যাত্রী আটকা পড়ে মানবেতর সময় কাটাচ্ছেন ঢাকার শাহজালাল বিমান বন্দরে।
বিমান বলছে, চলতি মাসে বিমানের দুটি ডিসি-১০ উড়োজাহাজ বসে পড়ায় এবং একটি উড়োজাহাজ ভিভিআইপি অপারেশনের জন্য স্ট্যান্ডবাই রাখায় বড় ধরনের উড়োজাহাজ সংকটে পড়ে। বর্তমানে মাত্র ৫টি এয়ারক্রাফট দিয়ে ১৯টি বৈদেশিক স্টেশন পরিচালণা করতে হচ্ছে বিমানকে। পরিকল্পনা বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, এই সংকট নিরসনে জরুরী ভিত্তিতে একটি উড়োজাহাজের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। হজের জন্য আনা ৫৮২ আসনের বোয়িং ৭৪৭ উড়োজাহাজটি এখনো বহরে থাকায় আপাতত সেটিকে দিকে সংকটকালীন ফ্লাইট পরিচালণার সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় কিছু কার্যক্রম শেষ হলে বুধবার থেকে বোয়িং ৭৪৭ উড়োজাহাজ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালণা সম্ভব হবে। মার্কেটিং বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, সৌদি আরবে ৭ লাখ বাংলাদেশী বৈধতা পাওয়ায় সেখানে হঠাৎ বাংলাদেশী যাত্রী সংখ্যা বেড়ে গেছে। এছাড়া জানুয়ারী মাস থেকে পুরোদমে ওমরা হজ শুরু হওয়ায় ফ্লাইটের ডিমান্ড বেড়ে গেছে। কিন্তু উড়োজাহাজ না থাকায় বিমান এসব যাত্রী ধরতে পারছে না। এই সুযোগে বিদেশী এয়ারলাইন্সগুলো বিমানের যাত্রী নিয়ে যাচ্ছে।
বিমান বলছে, চলতি মাসে বিমানের দুটি ডিসি-১০ উড়োজাহাজ বসে পড়ায় এবং একটি উড়োজাহাজ ভিভিআইপি অপারেশনের জন্য স্ট্যান্ডবাই রাখায় বড় ধরনের উড়োজাহাজ সংকটে পড়ে। বর্তমানে মাত্র ৫টি এয়ারক্রাফট দিয়ে ১৯টি বৈদেশিক স্টেশন পরিচালণা করতে হচ্ছে বিমানকে। পরিকল্পনা বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, এই সংকট নিরসনে জরুরী ভিত্তিতে একটি উড়োজাহাজের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। হজের জন্য আনা ৫৮২ আসনের বোয়িং ৭৪৭ উড়োজাহাজটি এখনো বহরে থাকায় আপাতত সেটিকে দিকে সংকটকালীন ফ্লাইট পরিচালণার সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় কিছু কার্যক্রম শেষ হলে বুধবার থেকে বোয়িং ৭৪৭ উড়োজাহাজ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালণা সম্ভব হবে। মার্কেটিং বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, সৌদি আরবে ৭ লাখ বাংলাদেশী বৈধতা পাওয়ায় সেখানে হঠাৎ বাংলাদেশী যাত্রী সংখ্যা বেড়ে গেছে। এছাড়া জানুয়ারী মাস থেকে পুরোদমে ওমরা হজ শুরু হওয়ায় ফ্লাইটের ডিমান্ড বেড়ে গেছে। কিন্তু উড়োজাহাজ না থাকায় বিমান এসব যাত্রী ধরতে পারছে না। এই সুযোগে বিদেশী এয়ারলাইন্সগুলো বিমানের যাত্রী নিয়ে যাচ্ছে।