রিভিউ আবেদনে কাদের মোল্লার সম্মতি
ট্রাইব্যুনালের রায়ে ফাঁসির দণ্ডাদেশ পাওয়া জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লা রিভিউ আবেদনের জন্য আইনজীবীদের অনুমতি দিয়েছেন। একই সঙ্গে রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমার কথাটিও ভাবছেন বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবীরা। মঙ্গলবার সকালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কাদের মোল্লার সঙ্গে সাক্ষাত শেষে তার আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক এ কথা জানান।
মঙ্গলবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে কাদের মোল্লার দুই আইনজীবী আবদুর রাজ্জাক ও তাজুল ইসলাম ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রবেশ করেন। এ সময় বাইরে অপেক্ষা করেন অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ, অ্যাডভোকেট শিশির মোহাম্মাদ মুনির ও নজিব মোমেন। ভেতরে যাওয়া দুই আইনজীবি কাদের মোল্লার সঙ্গে কথা বলে ৫০ মিনিট পর বেলা ১১টা পাঁচ মিনিটের দিকে বের হয়ে যান।
এ সময় ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেন, যত দ্রুত সম্ভব রিভিউ আবেদন করা হবে। রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার বিষয়টি বিবেচনা করছেন কাদের মোল্লা। রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়ে আবেদনের সময়সীমা গতকাল ৯ ডিসেম্বর থেকে ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত দাবি করে তিনি বলেন, ২১ বা ২২ ডিসেম্বর তাঁরা আবারও কাদের মোল্লার সঙ্গে দেখা করবেন। তখন কাদের মোল্লা তাঁদের জানাবেন, তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করবেন, নাকি করবেন না। কাদের মোল্লা নিজেকে সম্পূর্ণ নির্দোষ বলেও দাবী করেছেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবী আবদুর রাজ্জাক। ব্যারিস্টার রাজ্জাক জানান, রায়ের কপি পাওয়ার অধিকার কাদের মোল্লার আছে। মানসিকভাবে কাদের মোল্লা সুস্থ ও শক্ত আছেন।
তিনি বলেন, কাদের মোল্লার রায় কার্যকরে জেল কোডের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। কেননা ইতিপুর্বে তাকে জেল কোড অনুযায়ী অনেকটা সুযোগ সুবিধা দেয়া হয়েছে। এখন কেন জেল কোড প্রযোজ্য হবে না।
অন্যদিকে সিনিয়র জেল সুপার ফরমান আলী জানিয়েছেন, রায় কার্যকরের জন্য সবধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন। সরকার নির্দেশ দিলেই রায় কার্যকর করা হবে।
তিনি জানান, রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমার বিষয়ে ব্যারিস্টার রাজ্জাক যে ১৫ দিনের কথা বলেছেন তা এখন গ্রহণযোগ্য হবে না। কেননা সংশোধীত আইন এখনো কার্যকর করা শুরু হয়নি। সুতরাং প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী তিনি সাত দিন সময় পাবেন। গত ৮ ডিসেম্বর থেকে সাত দিন গণনা শুরু হয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে কাদের মোল্লার দুই আইনজীবী আবদুর রাজ্জাক ও তাজুল ইসলাম ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রবেশ করেন। এ সময় বাইরে অপেক্ষা করেন অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ, অ্যাডভোকেট শিশির মোহাম্মাদ মুনির ও নজিব মোমেন। ভেতরে যাওয়া দুই আইনজীবি কাদের মোল্লার সঙ্গে কথা বলে ৫০ মিনিট পর বেলা ১১টা পাঁচ মিনিটের দিকে বের হয়ে যান।
এ সময় ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেন, যত দ্রুত সম্ভব রিভিউ আবেদন করা হবে। রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার বিষয়টি বিবেচনা করছেন কাদের মোল্লা। রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়ে আবেদনের সময়সীমা গতকাল ৯ ডিসেম্বর থেকে ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত দাবি করে তিনি বলেন, ২১ বা ২২ ডিসেম্বর তাঁরা আবারও কাদের মোল্লার সঙ্গে দেখা করবেন। তখন কাদের মোল্লা তাঁদের জানাবেন, তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করবেন, নাকি করবেন না। কাদের মোল্লা নিজেকে সম্পূর্ণ নির্দোষ বলেও দাবী করেছেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবী আবদুর রাজ্জাক। ব্যারিস্টার রাজ্জাক জানান, রায়ের কপি পাওয়ার অধিকার কাদের মোল্লার আছে। মানসিকভাবে কাদের মোল্লা সুস্থ ও শক্ত আছেন।
তিনি বলেন, কাদের মোল্লার রায় কার্যকরে জেল কোডের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। কেননা ইতিপুর্বে তাকে জেল কোড অনুযায়ী অনেকটা সুযোগ সুবিধা দেয়া হয়েছে। এখন কেন জেল কোড প্রযোজ্য হবে না।
অন্যদিকে সিনিয়র জেল সুপার ফরমান আলী জানিয়েছেন, রায় কার্যকরের জন্য সবধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন। সরকার নির্দেশ দিলেই রায় কার্যকর করা হবে।
তিনি জানান, রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমার বিষয়ে ব্যারিস্টার রাজ্জাক যে ১৫ দিনের কথা বলেছেন তা এখন গ্রহণযোগ্য হবে না। কেননা সংশোধীত আইন এখনো কার্যকর করা শুরু হয়নি। সুতরাং প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী তিনি সাত দিন সময় পাবেন। গত ৮ ডিসেম্বর থেকে সাত দিন গণনা শুরু হয়েছে।